× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

অগ্নিঝরা মার্চ / ঢাবি ক্যাম্পাসে পতাকা উত্তোলন করা হয় এদিন

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
২ মার্চ ২০২১, মঙ্গলবার

আজ ২রা মার্চ। ১৯৭১ এর অগ্নিঝরা মার্চের এই দিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলন করা হয়েছিল বাংলাদেশের মানচিত্র খচিত পতাকা। আরো একধাপ এগিয়ে যায় স্বাধীনতা আন্দোলন। সশস্ত্র সংগ্রামের পথ ধরে পরবর্তীতে স্বাধীনতার স্বাদ পায় বাঙালি জাতি। তবে, স্বাধীনতা অর্থবহ করতে দুর্নীতি, বঞ্চনা, শোষণ ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত দেশ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন, সেদিনকার পতাকা উত্তোলনকারী ছাত্রনেতা আ স ম আব্দুর রব ও নূরে আলম সিদ্দিকী। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর শোষণ- নির্যাতন থেকে মুক্তি পেতে একাত্তরের ২রা মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে পাস করা হয় স্বাধীনতার প্রস্তাব। প্রস্তুতি শুরু হয় সশস্ত্র সংগ্রামের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্রলীগের জনসভায় উপস্থিত হন লাখো ছাত্র জনতা।
উত্তোলন করা হয় স্বাধীনতার পতাকা। ঢাকার নিউ মার্কেটে অ্যাপোলো ক্লথ স্টোরের কর্ণধার কাঙ্ক্ষিত পতাকা তৈরি করে দেন বিনা পারিশ্রমিকে। সেই পতাকা সভামঞ্চে নিয়ে আসেন ছাত্রলীগের তৎকালীন নেতা জাহিদ। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের তৎকালীন ভিপি আ স ম আব্দুর রবসহ অন্যান্য নেতারা পতাকাটি তুলে ধরলে সৃষ্টি হয় অভূতপূর্ব দৃশ্যের। যে উদ্দেশ্যে পতাকা তুলেছিলেন তা এখনো পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি বলেও মনে করেন স্বাধীনতার প্রথম পতাকা উত্তোলনকারী তখনকার ছাত্র নেতারা। সেদিনের পতাকা উত্তোলন এগিয়ে নেয় স্বাধীনতা সংগ্রাম।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর