× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আগামী মাসে খুলে দেয়া হবে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু

বাংলারজমিন

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
৪ মার্চ ২০২১, বৃহস্পতিবার

আগামী এপ্রিল মাসের মধ্যে চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে আন্ধারমানিক নদের ওপর নির্মিত সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবদুর রশিদ পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার বালিয়াতলী-ইটবাড়িয়া পয়েন্টে আন্ধারমানিক নদের ওপর নির্মিত সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন শেষে বলেন, এ সেতুর কাজ ৯৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে এবং আগামী মাসে সেতুটি জনগণের চলাচলের জন্য খুলে দেয়ার চিন্তা রয়েছে।
এ সেতুটি চালু হলে কলাপাড়া উপজেলা সদরের সঙ্গে লালুয়া, বালিয়াতলী, ধুলাসার, ডালবুগঞ্জ, লতাচাপলী এবং পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটার সঙ্গে বিকল্প সড়কপথের একটি যোগাযোগ সৃষ্টি হবে। তা ছাড়া এ পথে পায়রা বন্দরের রাবনাবাদ চ্যানেলসহ নয়নাভিরাম গঙ্গামতি সৈকতের নৈসর্গিক দৃশ্য দেখার সুযোগ সৃষ্টি হবে।
এক সময় কলাপাড়া-কুয়াকাটা সড়কপথে ৩টি ফেরি পার হয়ে কুয়াকাটায় যেতে হতো। ২০১৬ সালে কলাপাড়া-কুয়াকাটা সড়কপথে শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল নামে ৩টি সেতু নির্মিত হয়। এতে পর্যটকদের ভোগান্তি লাঘব হয়। কলাপাড়া-কুয়াকাটা বিকল্প সড়কপথের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুটি চালু হলে কুয়াকাটা পর্যন্ত যাতায়াত আরো সহজ হবে।
২০১৩ সালের ১৯শে নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এ সেতুর নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন করছে ম্যাঙ-বেইকিং (জেভি) নামে চীন ও বাংলাদেশের যৌথ ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। এ নিয়ে ২০১৬ সালের ২৪শে আগস্ট চুক্তি সই হয়।
সেতুটির দৈর্ঘ্য ৬৭৭ মিটার এবং প্রস্থ ৯ মিটার। চলাচলের জন্য সেতুর দুই পাশে ১ দশমিক ৭৬ মিটার ফুটপাথ রয়েছে। সেতুর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৯ কোটি ২৮ লাখ টাকা।

 
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর