modi is the symbol of religious terrorist. The visit of hindus tramples of Bangladesh is his one kinds of political issue to grow motion of west bangle's hindu voters. we every body should except modi.
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শ্যামনগর উপজেলার ত্রয়োদশ শতাব্দীতে নির্মিত এবং ঈশ্বরীপুর গ্রামে অবস্থিত যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে যেতে বেশি আগ্রহী । এ জন্য তাকে ধন্যবাদ । কথিত আছে, এটি লক্ষ্মণ সেন বা মহারাজা প্রতাপাদিত্য করেছিলেন। কিন্তু ভেঙে পড়া মন্দিরের পিছনে অত্র অঞ্চলে ইসলাম প্রচারক হযরত খান জাহান আলি সম্পর্কে তাকে ধারনা দেয়া দরকার বলে আমি মনে করি। কারন, সমসাময়িক কালের বিজয়ী খান জাহান আলির অন্যতম সেনাপতি চাঁদবেগ নির্মিত মসজিদ আল কুরা (মসজিদ কুঁড়ের ৯ গুম্বুজ মসজিদ) যা দক্ষিন অঞ্ছলের চেরামন মসজিদ নামে পরিচিত এবং অযত্নে আর অবহেলায় ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে, সেটা কিন্তু খুব বেশি দূরে নয়। এই মসজিদটি আগে পাইকগাছা উপজেলায় থাকলেও বরতমানে কয়রা উপজেলায়। মসজিদ আল কুরা স্তাপনের সাথে দখিনাঞ্ছালে পৌত্তলিকতার বিনাশের সংযোগ রয়েছে। আশা করি প্রধান মনত্রি মোদী উপরোক্ত স্তাপনা টিও দেখার ইচ্ছা প্রকাশ করবেন। উল্লেখ্য, যশোরেশ্বরী কালীমন্দির থেকে হারিয়ে যাওয়া বালা গোপালের মূর্তিটি বর্তমানে স্কটল্যান্ডের রাজধানী এডিনবরা মিউজিয়াম এ সংরক্ষিত আছে জা উদ্ধার করে দেশে আনা প্রয়োজন।
ভারতের একেক রাজ্যে একেক দেবতার পুজা করে/প্রাধান্য আছে বলে শুনেছি। এখানে দেখার বিষয় পশ্চিম বংগে তথা কলকাতার মেইনস্ট্রিম হিন্দু/ব্রাহ্মণরা কোন দেবতার পুজা করে। রামের? জানামতে, না। তারা জয় শ্রীরাম বলে না। তবে কি মা কালী? কালী মন্দিরের পুজা? এক দিকে মতুয়াদের সাথে সংযোগ স্থাপন, অন্যদিকে মেইনস্ট্রিম হিন্দুদের বার্তা প্রদান। সামনে নির্বাচন যে। আর বিজেপি এবার ভূমিধ্বস বিজয় না হলেও ভূমিধ্বস উন্নয়ন আশা করছে। যা ভবিষ্যতের ভিত্তি স্থাপন বলে প্রতীয়মাণ হয়।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী পশ্চিমবংগের বিধানসভা নির্বাচনে জয়লাভ করতে বাংলাদেশে বিভিন্ন মন্দির ও হিন্দুদের তীর্থস্থান পরিদর্শন করবেন। এত হিন্দু সমাজের ধর্মীয় আবেগকে নির্বাচনের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করতে পারবে। বাংলাদেশ সরকারের উচিৎ তাঁকে এসব জায়গায় ভ্রমণে নিষেধাঙ্গা আরোপ করা। পশ্চিমবংগে বিজেপি ক্ষমতায় এল বাংলাদেশকে আরেকটি রোহিঙ্গার মত সমস্যা মোকিবিলা করা লাগতে পারে।
মোদির আগমন সংবাদটি বাংলাদেশের জন্য ইতিবাচক।এর মাধ্যমে বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দিরকে কেন্দ্র করে ভারত থেকে তীর্থযাত্রীদের আগমন ঘটতে পারে। সরকারের উচিত হবে এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে পর্যটন শিল্পকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা। আমি আজয়ই এই মন্দিরের নাম শুনলাম। এটা হয়তো আমার অজ্ঞতা। তবে মোদির মতো সেলিব্রিটিরা এই মন্দিরে আগমন ঘটার পর আমার মতো দেশে বিদেশের লোকেরা এই মন্দির কে জানবে এবং মন্দির দেখতে আগ্রহী হয়ে উঠবে। ফলে এবার ভারত থেকে পর্যটকদের ঢল নামবে বাংলাদেশ। জয়তু মোদি, জয়তু সাম্প্রদায়িক শক্তি।
পশ্চিম বাংলায় ৪২ লক্ষ মতুয়া ধর্মমতের প্রবক্তা হরিচাঁদ ঠাকুরের অনুসারীদের বসবাস। এখানে যাওয়ার উদ্দেশ্য হল আসন্ন ভোট। আর সাতক্ষীরা যাওয়ার উদ্দেশ্য যদি লিখি, তাহলে আমার এই মতামত আর মানবযবিন প্রকাশ করবে না।
নরেন্দ্র মোদি কে আমরা বাংলাদেশে অভিনন্দন জানাই।আমরা আরো আকাঙ্ক্ষা করি এই উপমহাদেশ অসাম্প্রদায়িক অঞ্চল রূপে গড়ে উঠুক।
nasir uddin
৪ মার্চ ২০২১, বৃহস্পতিবার, ২:০১welcome Norendra Modi in the land of termites.