× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

দোটানায় শিল্পী নির্মাতারা

বিনোদন

এন আই বুলবুল
১০ এপ্রিল ২০২১, শনিবার

সাম্প্রতিক করোনা পরিস্থিতি ও লকডাউনের কারণে দোটানায় রয়েছেন টিভি নাটকের শিল্পী-কলাকুশলী ও নির্মাতারা। আসছে ঈদের কাজ নিয়ে অনেকেই কঠিন সময় পার করছেন। যে সময় ঈদের নাটক নিয়ে ব্যস্ত থাকার কথা ঠিক সেই সময়ে আবারো দেশে লকডাউন। প্রতিদিনই বাড়ছে করোনা আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। এরইমধ্যে শোবিজের অনেকে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। গেল বছরের ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে নাট্যাঙ্গন বেশ সরব হয়ে উঠেছিল। নাটকের শিল্পীরা ব্যস্ত সময় পার করছিলেন। এমন অবস্থায় আবারো থেমে যেতে হলো।
করোনার এমন পরিস্থিতিতে শুটিং করবেন কি করবেন না এ নিয়ে নির্মাতা ও শিল্পীরা দোটানায় রয়েছেন। এদিকে শুটিং বন্ধ না হলেও অনেক তারকা শিল্পীই শুটিং বন্ধ রেখেছেন নিরাপত্তার জন্য। আবার অনেকে কাজ একেবারে কমিয়ে দিয়েছেন। যার ফলে ঈদের নাটক নির্মাণ করা যাচ্ছে না। গেল ২৯শে মার্চ থেকে শুটিং বন্ধ রেখেছেন হাল সময়ের টিভি নাটকের শীর্ষ অভিনেত্রী মেহজাবিন চৌধুরী। অভিনেত্রী নাদিয়া আহমেদও লকডাউনের পর শুটিং বন্ধ রেখেছেন। এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আরো বেশক’জন ব্যস্ত শিল্পী। আবার কেউ কেউ ঈদের আগ পর্যন্ত শুটিং না করার সিদ্ধান্তও নিয়েছেন। ফলে ঈদের নাটক নিয়ে নির্মাতা-প্রযোজকরা আছেন দুশ্চিন্তায়। সময়মতো কাজ শেষ করার অনিশ্চয়তায় পড়েছেন তারা। প্রতি ঈদে ছয়শ’র বেশি নাটক নির্মাণ হয়। গেল বছরের মতো এবারো লকডাউন ও করোনায় তার সংখ্যা অনেক কম থাকবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। অভিনয় শিল্পী সংঘের সভাপতি শহীদুজ্জামান সেলিম বলেন, অনেক শিল্পী করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আমিও বাদ পড়িনি। এই সময়ে শুটিং করা বেশ ঝুঁকির। তবু আমরা শুটিং বন্ধ করিনি। আবার কাউকে উৎসাহও দিচ্ছি না শুটিং করতে। কারণ এই সময়ে সবারই কাজ করার তাড়া থাকে। তাই যারা বিধিনিষেধ মেনে কাজ করা সম্ভব তারা শুটিং করছেন। তবে আমি মনে করি এই সময়ে আমাদের ঘরে থাকা প্রয়োজন। এদিকে নির্মাতাদের অনেকে জানান, করোনার প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় তারকা শিল্পীরা কাজ কম করছেন। তাদের শিডিউল পাওয়া যাচ্ছে না ঠিকমতো। যার ফলে অনেক নির্মাতা সময়মতো কাজ শেষ করতে পারবেন না। টিভি চ্যানেলগুলোও ঈদের নাটক নিয়ে বেশ বিপাকে পড়েছেন। বেশ কয়েকটি চ্যানেল থেকে জানা যায়, গেল বছরের মতো এবারো হয়তো নতুন নাটকের পাশাপাশি পুরান নাটক প্রচার করতে হবে তাদের।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর