× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

সিলেটে সংবাদ সম্মেলন / টিলা কাটার অভিযোগ ভিত্তিহীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট থেকে
১১ এপ্রিল ২০২১, রবিবার

মৌলভীবাজারের কুলাউড়া উপজেলার ভাটেরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ একেএম নজরুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে টিলা কেটে পরিবেশের ক্ষতি সাধনের অভিযোগকে মিথ্যা, ভিত্তিহীন এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেছেন। শনিবার বিকালে নগরীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ দাবি করেন। লিখিত বক্তব্যে নজরুল ইসলাম বলেন, ভাটেরা ইউনিয়নের ইসলাম নগর গ্রামে প্রায় ১১শ’ ভোটারের বসবাস। এই গ্রামে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল না। ছাত্র-ছাত্রীরা লেখাপড়ার জন্য তিন  থেকে চার কিলোমিটার দূরবর্তী স্কুলে  লেখাপড়া করতে যেতো। ইউনিয়নের তিন নং ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে আমার খরিদা সম্পত্তি ইসলাম নগর মৌজায় টিলারকম ভূমির উত্তর অংশে সমতল ভূমিতে ২০১৮ সালে নিজ অর্থায়নে  সৈয়দ সাজিদ পিয়ারা প্রাথমিক বিদ্যালয় নামে একটি স্কুল ও শাহ্‌জালাল শাহ্‌পরাণ নামে একটি জামে মসজিদ নির্মাণ করি। বর্তমানে এই স্কুলে প্রায় ২৫০ জন ছাত্র-ছাত্রী  লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছে এবং উক্ত স্কুলের শিক্ষক ও মসজিদের ইমামের যাবতীয় বেতন-ভাতা প্রদান করে আসছি। স্কুল ও মসজিদ নির্মাণ করে উক্ত জায়গা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবরে  রেজিষ্ট্রি করে দিয়ে আমি ভোগ দখল ত্যাগ করি।
তিনি বলেন, ২০১৯ সালে অতি বৃষ্টির কারণে স্কুলের দক্ষিণ পাশে, স্কুলের টিলারকম ভূমি ধসে স্কুল ও মসজিদের দেওয়ালে আছড়ে পড়ে এবং স্কুলের দেওয়াল ও জানালার ক্ষতি সাধিত হয়। স্কুল ও মসজিদের  দেওয়ালে টিলা ধসে পড়া মাটি এলাকার লোকজন অপসারণ করেন এবং আমি উক্ত ক্ষতিগ্রস্ত দেওয়াল নিজ অর্থায়নে পুনঃনির্মাণ করে দেই। কিন্তু একদল দুষ্কৃতিকারী ধসে পড়া টিলায় রাতের অন্ধকারে কোদাল দিয়ে মাটি কেটে ধসে পড়া জায়গায় মাটি কাটার চিহ্ন তৈরি করে আমার বিরুদ্ধে মাটি  কেটে বিক্রি করার অভিযোগ করেছেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর