এসব তথ্য দিয়ে ভুটানের জাতীয় দৈনিক কুয়েনসেল এক প্রতিবেদনে আরো জানায়- ৬২ জন ভুটানি শিক্ষার্থী, তিনজন কর্মরত ও বাংলাদেশে বসবাসরত ভুটানি এবং দূতাবাসের স্থানীয় কর্মীদের ১৬ এপ্রিল ঢাকাস্থ ভুটানি দূতাবাসের চ্যানসারিতে ভ্যাকসিন প্রদান করা হয়। দ্বিতীয় ব্যাচে ২০ শে এপ্রিল সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নরত চার ভুটানি শিক্ষার্থীকে টিকা দেয়া হবে। ঢাকা থেকে গাড়িতে করে সিলেট প্রায় সাড়ে ছয় ঘন্টা। পরীক্ষার কারণে শিক্ষার্থীরা ১৬ এপ্রিল টিকা দিতে ঢাকা আসতে পারেন নি।
এদিকে ভুটানি দূতাবাস খবরটি নিশ্চিত করে বলেছে- ভ্যাকসিন গ্রহণের পর ৩০ মিনিট পর্যবেক্ষণ চলাকালীন সময়ে ভ্যাকসিন নেয়া সবাই ভাল ছিলেন এবং তেমন কোন তীব্র বিরূপ প্রতিক্রিয়ার ঘটনাও ঘটেনি।
শিক্ষার্থীদের টিকা দেয়ার পর তাদের নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পৌঁছে দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিং জানিয়েছেন, ভুটানে সপ্তাহব্যাপী টিকাদান কার্যক্রম সমাপ্ত হওয়ার পর ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে পড়াশোনা ও বসবাসকারী ভুটানিদের জন্য ভ্যাকসিন প্রেরণ করা হয়েছে।