× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের ঋণ পরিশোধের সময় বাড়লো

অনলাইন

অর্থনৈতিক রিপোর্টার
(২ বছর আগে) এপ্রিল ২০, ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:৩৪ অপরাহ্ন

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতিতে ব্যাংক–বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের ঋণ পরিশোধে বিশেষ ছাড় দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে গত মার্চে যাদের কিস্তি পরিশোধের সময় ছিল, তারা আগামী জুনে সেটি শোধ করতে পারবেন। এই বিলম্বের কারণে কোনো গ্রাহককে খেলাপি করা যাবে না। আবার কোনো ধরনের অতিরিক্ত মাশুল, সুদ বা কমিশন আদায় করা যাবে না।

আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, করোনাভাইরাসের নেতিবাচক প্রভাব বিবেচনায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ/লিজ/অগ্রিমের শ্রেণিকরণের বিষয়ে ইতিপূর্বে কিছু শিথিলতা আনা হয়েছিল। এখন একই কারণে যেসব গ্রাহক সাময়িকভাবে কিস্তি পরিশোধে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, তাদের বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত হয়েছে।

এর ফলে মার্চের কিস্তি আর্থিক প্রতিষ্ঠান-গ্রাহক সম্পর্কের ভিত্তিতে ৩০শে জুনের মধ্যে পরিশোধ হলে, তা বিরূপ মানে শ্রেণিকরণ করা যাবে না। এই সময়ের জন্য মাশুল, সুদ বা কমিশনের নামে কোনো অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা যাবে না।

গত বছরে ব্যাংক–বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের ঋণ পরিশোধে ডিসেম্বর পর্যন্ত ছাড় দেয়া হয়। আর্থিক প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকেরা স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণের কিস্তি শোধ না করলেও খেলাপি হননি। তখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়েছিল, জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে কোনো গ্রাহক কিস্তি পরিশোধ করতে না পারলে আগামী জানুয়ারি থেকে ওই কিস্তির পরিমাণ ও সংখ্যা পুনরায় নির্ধারণ করতে পারবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান।
যতসংখ্যক কিস্তি বকেয়া থাকবে, ঠিক ততসংখ্যক বাড়ানো যাবে। ঋণের ওপর সুদ হিসাবের ক্ষেত্রে কোনো দণ্ডসুদ বা অতিরিক্ত কোনো অর্থ আদায় করা যাবে না।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর