× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আলাপন /চাইলেই জুটি গড়ে তোলা সম্ভব নয় -কনা

বিনোদন

ফয়সাল রাব্বিকীন
২০ জুন ২০২১, রবিবার

জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী দিলশাদ নাহার কনা। সম্প্রতি এ গায়িকার ‘বিশ্বসুন্দরী’ সিনেমার ‘তুই কি আমার হবিরে’ গানটি ইউটিউবে ৪০ মিলিয়ন ভিউ অতিক্রম করেছে। এ গানটিতে তার সহশিল্পী ইমরান। এর আগেও এই জুটির আরো বেশ কিছু গানই শ্রোতাপ্রিয়তা পেয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে ‘দিল দিল দিল’, ‘ও হ্যা শ্যাম’, ‘প্রেমের বাক্স’ প্রভৃতি। চলচ্চিত্রে গানের জুটি প্রথাটাকে কিভাবে দেখেন? কনা বলেন, চাইলেই জুটি গড়ে তোলা সম্ভব নয়। গান করার পর শ্রোতারা যদি সংশ্লিষ্ট গায়ক-গায়িকার গান নিয়মিতভাবে সাদরে গ্রহণ করতে থাকেন তবেই জুটি গড়ে ওঠে। আমার সিনেমায় এর আগেও বেশ কিছু গানের জুটি ছিলো।
যুগে যুগেই হয়ে আসছে। ইমরানের সঙ্গে আমার বোঝাপড়া ভালো। আমার ছোট ভাইয়ের মতো। ইমরান ও আমার গাওয়া ‘দিল দিল দিল’ গানটি শ্রোতারা পছন্দ করার পর পরিচালক-প্রযোজকরা আমাদের দুজনকে জুটি করে গান বানানো শুরু করলেন। সেই গানগুলোও শ্রোতারা পছন্দ করলেন। আসলে শ্রোতারা না চাইলে এ জুটি গড়ে উঠতো না। তবে ইমরানের সঙ্গে আমার বন্ডিং ভালো। আমরা একঙ্গে কাজ করতে দুজনই খুব উপভোগ করি। এখনকার ব্যস্ততা কেমন চলছে? কনা উত্তরে বলেন, করোনার কারণে স্টেজ বন্ধ রয়েছে। রেকর্ডিংয়ের কাজ করছি, তবে কম। সম্প্রতি বাপ্পা মজুমদার দাদার একটি প্রজেক্ট গান করলাম। আরো কয়েকটি নতুন গান তৈরি হয়ে আছে। নতুন গান প্রকাশ হবে কবে নাগাদ? কনা বলেন, গান কিন্তু কোনো না কোনো ভাবে প্রকাশ হচ্ছেই। নাটকে হোক, সিনেমায় হোক কিংবা অডিওতে- শ্রোতারা নতুন গান পাচ্ছেন। তবে নিজের উদ্যোগে যে গান করা আছে, তা ভিডিওসহ প্রকাশের ইচ্ছে। করোনায় শুটিং করাটা রিস্কি মনে হচ্ছে। এ কারণে সময় নিচ্ছি। স্টেজ শো বন্ধ। শিল্পী-মিউজিশিয়ানদের ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে। এ অবস্থায় করণীয় কি? কনা বলেন, করনীয় আসলে অপেক্ষা। স্টেজ শো বন্ধ থাকায় শিল্পী-মিউজিশিয়ানদের কি রকম ক্ষতি হচ্ছে সেটা হয়তো খালি চোখে  দেখা যায় না। অনেকেই আছেন যারা শুধুই স্টেজের ওপর নির্ভরশীল। তাদের অবস্থা বেশি খারাপ। অনেকে ঢাকা ছেড়েছেন আগেই। ঢাকায় যারা আছেন তাদেরও টিকে থাকাটা কঠিন হয়ে পড়ছে। করোনা কবে যাবে সেটাও অনিশ্চিত। দোয়া ছাড়া আসলে কিছু করারও নেই। দোয়া করি দ্রুতই যেন এ অবস্থার অবসান হয়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর