১২ আগস্ট শুনানি বাতিল হয়েছিল নুসরাত জাহান আইনজীবী বদল করায়। আর এবার নিখিল জৈন-নুসরাত জাহানের বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা স্থগিত হয়ে গেল নিখিল এবং নুসরাত আদালতে হাজির না হওয়ায়। ৯ দিনের সন্তানকে রেখে নুসরাতের আদালতে গরহাজিরার যদিবা একটা যুক্তিসঙ্গত কারণ পাওয়া যায় কিন্তু নিখিল কেন অনুপস্থিত তা জানা যায়নি। তুরস্কে ঘটা করে বিয়ে হয়েছিল নিখিল-নুসরাতের। পরে নুসরাত এটিকে বিয়ে বলতে সম্মত হননা। তিনি নিখিল জৈনকে তার সহবাস সঙ্গী বলে বর্ণনা করেছেন। অন্যদিকে নিখিলের অভিযোগ, বিয়েটি ভারতে রেজেস্ট্রি করতে তিনি যতবার চেষ্টা করেছেন ততবার নুসরাত এড়িয়ে গেছেন। এই অবস্থায় তাদের বিয়ের আনালমেন্ট চেয়ে নিখিল আলিপুর আদালতে আবেদন করেছেন।
নুসরাতের বক্তব্য, তুরস্কের আইনে বিয়ে ভারতে অবৈধ। তাই তার মত যে, বিয়ে হয়নি তার আবার কিসের বিচ্ছেদ? কিন্তু, আদালতে দুজনের গরহাজিরা সন্দেহের বাতাবরণ সৃষ্টি করেছে। মিউচুয়াল ডিভোর্সের ক্ষেত্রে দুজনে বিচারকের সামনে এসে শুধু বলবেন- এই সম্পর্ক তারা বহন করতে অপারগ। এই টুকুর জন্য এত ঝামেলা। দুর্জনেরা বলছেন, ডালমে কুছ কালা তো নেহি হ্যায়!