ভবানীপুর উপনির্বাচনে মনোনয়ন দাখিল করে নির্বাচন কমিশনকে তার সম্পদের যে হলফনামা দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তাতে তাকে রাজনীতির ট্রেন্ড অনুযায়ী গরিবই বলা যায়। বাড়ি কিংবা গাড়ি নেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ২০১৯-২০ সালে তার আয় ছিল ১০ লক্ষ ৩৪ হাজার ৩৭০ টাকা। ২০২০-২১এ তা বেড়ে হয়েছে ১৫ লক্ষ ৪৭ হাজার ৮৭৫ টাকা। ব্যাস, এই টুকুই যা বৃদ্ধি। ২০১৬ সালে মমতার আয় ছিল ৯ লক্ষ ৩৪ হাজার ৩০০ টাকা। ১০ বছরের মুখ্যমন্ত্রীর আয় যে খুব বেশি বাড়েনি তা তার কট্টর সমালোচকও স্বীকার করবে। ব্যাংকে মুখ্যমন্ত্রীর টাকার পরিমাণও খুব বেশি নয়।
১৩ লক্ষ ১১ হাজার ৫১২ টাকা। অস্থাবর সম্পত্তির পরিমান ১৫ লক্ষ ৩৮ হাজার ২৯ টাকা। এর মধ্যে তার ৯ গ্রাম ৭০০ মিলিগ্রাম সোনার গহনাও ধরা আছে। অর্থাৎ, হালাফনামা অনুযায়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একজন সাধারণ চাকুরিজীবীর থেকেও দরিদ্র।