× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

আলাপন /দাদা বলেছিলেন তোমাকে ছাড়া সিনেমাটা হবে না -মিথিলা

বিনোদন

মাজহারুল তামিম
১৪ অক্টোবর ২০২১, বৃহস্পতিবার

জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। এখন দুই বাংলার সিনেমাতেই সমানতালে কাজ করছেন। এদিকে কলকাতা থেকে সম্প্রতি ঢাকা ফিরেই দিলেন নতুন খবর। ২০২০-২১ অর্থবছরে সরকারি অনুদান পাওয়া সিনেমা ‘জলে জ্বলে তারা’য় চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি। ছবিটি নির্মাণ করছেন অরুণ চৌধুরী। ইতোমধ্যে এ সিনেমার প্রথম লটের দৃশ্যধারণের কাজ শেষ হয়েছে। আজ থেকে (১৪ অক্টোবর) মানিকগঞ্জে দ্বিতীয় লটের কাজ শুরু হচ্ছে। দ্বিতীয় লটেই অংশ নিচ্ছেন এ অভিনেত্রী।
এতে মিথিলার বিপরীতে আছেন ছোট পর্দার অভিনেতা এফ এস নাঈম। প্রথমবারের মতো অনুদানের সিনেমায় কাজ করছেন। এই সিনেমায় কিভাবে যুক্ত হলেন? মিথিলা বলেন, তখন আমি কলকাতায়। দুই মাস আগে অরুণ দাদা ‘জলে জ্বলে তারা’ সিনেমায় অভিনয়ের জন্য যোগযোগ করেন। গল্পটা নদী এবং নারী নিয়ে। শুনেই ভালো লেগেছিল। এর আগে যেহেতু গ্রামীণ প্রেক্ষাপটে কাজ করা হয়নি, তাই বাড়তি একটি আগ্রহ তৈরি হয়। আর দাদা বলেছিলেন তোমাকে ছাড়া সিনেমাটা হবে না। আর এ সিনেমায় অন্যান্য যারা আছেন তারা দুর্দান্ত অভিনেতা। ফজলুর রহমান বাবু, আজাদ আবুল কালাম পাভেল, মনিরা আক্তার মিঠু, মোস্তাফিজুর নূর ইমরান। তাদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ মিস করা যায় না। সব মিলিয়েই কাজটি করার জন্য কলকাতায় থাকতেই সম্মতি দিয়েছিলাম। আর ঢাকার আসার পর চুক্তিটাও সেরে ফেললাম। এ ছবির জন্য কেমন প্রস্তুতি নিচ্ছেন? উত্তরে এ অভিনেত্রী বলেন, অনেকদিন ধরেই প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম শারীরিক ও মানসিকভাবে। ছবির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রটিই আমার। বিস্তারিত এখন বলা নিষেধ আছে। তাই চরিত্র নিয়ে কিছু বলতে পারছি না। চরিত্রের সাথে মিশে যাওয়ার জন্য যা যা করা দরকার সবই করেছি। লুক সেট, ফটোশুটও হয়েছে ইতোমধ্যে। কী পরিবর্তন এনেছি সেটা দেখতে পারবেন ফার্স্টলুক প্রকাশ হলে। বাংলাদেশে এর আগে অনন্য মামুনের পরিচালনায় ‘অমানুষ’ সিনেমার শুট শেষ করেছেন মিথিলা। এছাড়া সম্প্রতি কলকাতার তিনটি সিনেমায় কাজ করছেন তিনি। রাজর্ষি দে’র ‘মায়া’, রিঙ্গোর ‘আ রিভার ইন হ্যাভেন’ এবং অরুণাভ খাসনবিশের ‘নীতিশাস্ত্র’। কলকাতায় কাজের অভিজ্ঞতা কেমন হচ্ছে? মিথিলার উত্তর-বেশ ভালো। আমাদের মতো ওদেরও গল্পের জায়গায় শক্ত অবস্থানে আছে। তবে টেকনিক্যালি ওরা যেহেতু একটু এগিয়ে তাই কাজ করতে গিয়ে নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পারছি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর