× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

মুহূর্তের মধ্যে তোর্সার বিশাল ঢেউ ভাসিয়ে নিয়ে গেল ওদের, সারারাত তল্লাশিতেও দেহ মেলেনি  

ভারত

বিশেষ সংবাদদাতা, কলকাতা 
(২ বছর আগে) অক্টোবর ২১, ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:১২ পূর্বাহ্ন

একজনের বয়স আট, অন্যজনের ১০। বুধবার হঠাৎই তোর্সার বিশাল ঢেউ জ্বলগাঁওতে ভাসিয়ে নিয়ে গেল ওদের। চিরকালের চেনা জানা তোর্সা যে এইরকম ভয়ঙ্কর রূপধারণ করবে কেউ তা বোঝেনি। দুই শিশু একই পরিবারের। বুধবার সারারাত তল্লাশিতেও দেহের সন্ধান মেলেনি। উদ্ধারকার্য জারি আছে বৃহস্পতিবার সকালেও। গ্যাংটক - শিলিগুড়ির  সংযোগকারী ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক হয় প্লাবিত, নয় ধস নেমে বিপর্যস্ত। যে সব টুরিস্ট আসছিলেন এই রাস্তা দিয়ে দারুকপথে তাঁরা আটকে পড়েছেন।
কেউ জলের তোড়ে ভেসে গেছেন। কেউ আবার পাশের গ্রামে আশ্রয় নিয়েছেন, সোনায় সোহাগার মতো মোবাইল ফোনের টাওয়ার বিচ্ছিন্ন। ফলে, উদ্বিগ্ন আত্মীয় স্বজনকে সমতলে খবরও দেয়া যাচ্ছে না। বেশ কিছু গাড়ি, টুরিস্ট বাস হয় আটকে ধসে নয় জলের তলায়। এইরকম এক বাসের যাত্রী, পাশের গ্রামে আশ্রয় নেয়া বাঙালি টুরিস্ট পায়েল মুখোপাধ্যায় জানালেন, স্থানীয়রা জল - বিস্কুট দিয়ে সহায়তা করছে। কলকাতা থেকে সিকিম বেড়াতে গিয়েছিলেন চুঁচুড়ার  অমিতাভ রায়। সঙ্গীদের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন অমিতাভ বাবু শুধু মনে করতে পারছেন বিকট শব্দের ল্যান্ডস্লাইড-এর কথা। এগোবার রাস্তায় সেকেন্ডের ভগ্নাংশ সময়ে বন্ধ হয়ে গেল। বহু পর্যটক এভাবেই নিখোঁজ কিংবা আটকে পড়েছেন। নিউ জলপাইগুড়ি রেলস্টেশন কিংবা বাগডোগরা এয়ারপোর্ট যাওয়ার রাস্তায় বিরাট ধস।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর