× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

যেখানে এগিয়ে বাংলাদেশ

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
২৪ অক্টোবর ২০২১, রবিবার

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশ লঙ্কানদের মুখোমুখি হয়েছে ১১ বার। এতে ৭ হারের বিপরীতে চারটিতে জয়ের স্মৃতি বাংলাদেশের। তবে শেষ ৭ সাক্ষাতে শ্রীলঙ্কাকে চারবার হারিয়েছে টাইগাররা। আর শেষ দুই সাক্ষাতে বাংলাদেশের টানা জয়। দু’টিই লঙ্কান মাটিতে। ২০১৮’র নিদাহাস ট্রফি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কাকে টানা দুই ম্যাচে হারিয়ে ফাইনালে খেলে বাংলাদেশ। কলম্বোয় পরে সম্ভাবনা জাগিয়েও ফাইনালে ভারতের কাছে শিরোপা খোয়ায় টাইগাররা। ম্যাচের শেষ দিকে মাত্র ৮ বলে ২৭ রান করে জয় ছিনিয়ে নেন ভারতের উইকেটরক্ষক-ব্যাটার দিনেশ কার্তিক।
নিদাহাস ট্রফিতে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টানা দুই ম্যাচ জেতে রান তাড়া করে। এর সর্বশেষ ম্যাচে ২১৪ রান তাড়া করে জয় দেখে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এরপর আর লঙ্কানদের মুখোমুখি হয়নি টাইগাররা।
সংক্ষিপ্ত ঘরানার ক্রিকেটে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা প্রথমবার মুখোমুখি হয় জোহানেসবার্গে ২০০৭’র টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। ওই ম্যাচে ৮৪ রানে নিজেদের ইনিংস গুটিয়ে ৬৪ রানে হার দেখে মোহাম্মদ আশরাফুলের নেতৃত্বাধীন দল। পরে ২০১৪’র ফেব্রুয়ারিতে চট্টগ্রামে টানা দুই ম্যাচে সম্ভাবনা জাগিয়ে হেরে যায় টাইগাররা। মাশরাফি বিন মুর্তজার নেতৃত্বে দ্বিপক্ষীয় সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে শ্রীলঙ্কার ১৬৮/৭ সংগ্রহের জবাবে ২ রানে হার দেখে বাংলাদেশ। একই ভেন্যুতে পরের ম্যাচে টাইগাররা হেরে যায় তিন উইকেটে।
ব্যক্তিগত নৈপুণ্যে পিছিয়ে নেই টাইগাররা। দুদলের সাক্ষাতে সর্বাধিক রান সংগ্রহকারীর তালিকায় শীর্ষ তিনে দুইজনই বাংলাদেশের। সর্বাধিক ৩৬৫ রান সংগ্রহ (৭ ম্যাচ) লঙ্কান উইকেটরক্ষক-ব্যাটার কুসাল পেরেরার। পরের দুই স্থানে রয়েছেন এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ (১০ ম্যাচে ২৬১) ও মুশফিকুর রহীম (৯ ম্যাচে ২৩৯)। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটিও বাংলাদেশের। ২০১৬তে মিরপুর শেরেবাংলা মাঠে ৮০ রানের ইনিংস খেলেন সাব্বির রহমান। বল হাতেও শীর্ষে টাইগাররা। সর্বাধিক ১১ উইকেট শিকার বাংলাদেশের বাঁ-হাতি পেসার মোস্তাফিজুর রহমান (৭ ম্যাচ) ও লঙ্কান ফাস্ট বোলার লাসিথ মালিঙ্গার (৬ ম্যাচ)। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৭ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশি বাঁহাতি স্পিনার সাকিব আল হাসানের শিকার ১০ উইকেট। দু’দলের মোকাবিলায় সেরা বোলিং নৈপুণ্যটা মোস্তাফিজুর রহমানের। ২০১৭’র এপ্রিলে কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে বল হাতে তিন ওভারের স্পেলে ২১ রানে চার উইকেট নেন ফিজ। দল জেতে ৪৫ রানে। যদিও সেদিন অলরাউন্ড নৈপুণ্যে (৩৮ রান ও তিন উইকেট) ম্যাচসেরার পুরস্কার কুড়ান সাকিব আল হাসান। ফিল্ডিং পরসিংখ্যানেও উজ্জ্বল টাইগাররা। সর্বাধিক ৮টি ক্যাচ তালুবন্দি করেছেন সৌম্য সরকার (৭ ম্যাচে)। অন্যদিকে ১০ ম্যাচ খেলে ৭টি ক্যাচ নিয়েছেন থিসারা পেরেরা। দুদলে উইকেটের পেছনে ডিসমিসালেও এগিয়ে বাংলাদেশ। সর্বাধিক ৬ ডিসমিসাল মুশফিকুর রহীমের (৯ ম্যাচ)। অন্যদিকে লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুসাল পেরেরার রয়েছে ৭ ম্যাচে তিনটি ডিসমিসাল। দু’দলের সাক্ষাতে সর্বাধিক ১০ ম্যাচ খেলেছেন মাহমুদুল্লাহ ও থিসারা পেরেরা।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর