× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কুসিকের মানববন্ধন / কুমিল্লায় জোড়া খুন মামলায় মাসুম গ্রেপ্তার

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
২৬ নভেম্বর ২০২১, শুক্রবার

কুমিল্লায় কাউন্সিলর ও তার সহযোগী হত্যা ঘটনায় মাসুম নামে আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মাসুম এ মামলার ৯ নম্বর আসামি। গ্রেপ্তার মাসুম নগরীর সংরাইশ এলাকার মঞ্জিল মিয়ার ছেলে। গতকাল দুপুরে চান্দিনা থেকে পুলিশ মাসুমকে গ্রেপ্তার করে। এর আগে বুধবার সকালে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ (কুমেক) হাসপাতাল এলাকা থেকে মামলার ৪ নম্বর আসামি সুজানগর বউবাজার এলাকার মৃত কানু মিয়ার ছেলে সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদিকে কাউন্সিলর সোহেলকে হত্যার ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। বৃহস্পতিবার কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে একই দাবিতে কুসিক মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কুর নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিল শেষে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছে স্মারকলিপি দাখিল করা হয়।

পুলিশ জানায়, গত মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ মো. রুমন বাদী হয়ে হত্যা মামলাটি করেন। কোতোয়ালি মডেল থানায় দায়ের করা মামলায় নগরীর সুজানগরের বউবাজার এলাকার মৃত জানু মিয়ার ছেলে শাহ আলমকে প্রধান আসামি করা হয়। এ মামলায় ১১ জনের নাম উল্লেখ করা হয় এবং ৮-১০ জনকে অজ্ঞাতনামা  দেখানো হয়। কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আনওয়ারুল আজিম জানান, এ মামলার এজাহারভুক্ত ১১ জন আসামির মধ্যে এ পর্যন্ত ২ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, অপর আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
এদিকে বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে কুমিল্লা প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, কুসিক মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু, প্যানেল মেয়র কাউন্সিলর জমির উদ্দিন খান জম্পি, কাউন্সিলর সরকার মাহমুদ জাবেদ, কাজী মাহবুবুর রহমান, মাসুদুর রহমান মাসুদ প্রমুখ। এ সময় কুসিক মেয়র মনিরুল হক সাক্কু বলেন, এ ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান। পরে মেয়রের নেতৃত্বে সিটির কাউন্সিলর ও কর্মকর্তাগণ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে গিয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নাজমা আশরাফী, পরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আসামিদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি দাখিল করা হয়।
রাতে র‌্যাব-১১, সিপিসি-২ কুমিল্লা ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন বলেন, ওই এলাকার সকল সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হচ্ছে। আশা করি শিগগিরই জড়িতদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে।   
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর