অনলাইন
সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি দিলো জামায়াত
স্টাফ রিপোর্টার
২০২১-১২-০১
রাজধানীতে ৩০ জন সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীকে শিক্ষা বৃত্তি দিলো বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। বুধবার সকালে মগবাজারের একটি মিলনায়তনে শিক্ষার্থীদের এ শিক্ষা বৃত্তি তুলে দেয়া হয়। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তরের হাতিরঝিল থানা পশ্চিমের উদ্যোগে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন বলেন, যে জাতি যত উন্নত সে জাতির শিক্ষাপদ্ধতিও ততই গতিশীল। তাই জাতিকে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উপযোগী করে গড়ে তুলতে হলে আমাদের শিক্ষাকে বৈশ্বিক মানে উন্নীত করতে হবে। জামায়াতে ইসলামী একটি কল্যাণকামী ও গণমুখী রাজনৈতিক দল হিসাবে শিক্ষা উন্নয়নে সাধ্যমত কাজ করে যাচ্ছে। এই বৃত্তি প্রদান সে ধারাবাহিকতারই অংশ। তিনি জাতীয় শিক্ষা উন্নয়নে সরকার, রাজনৈতিক সংগঠন, দাতা ও বেসরকারি সংস্থাসহ সমাজের বিত্তবান মানুষকে এগিয়ে আসার আহবান জানান।
ঢাকা মহানগরী উত্তরের মজলিসে শূরা সদস্য ও থানা আমীর আতাউর রহমান সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য মোঃ হেমায়েত হোসাইন, থানা ত্রাণ-দূর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক আবু তানজিল, শিক্ষা সম্পাদক আবু সাঈদ মন্ডল, প্রচার সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, শিবির নেতা আবু হুরায়রা, সাজ্জাদ হোসেন শিহাব, বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র আবু হানজালা প্রমূখ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ৩০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩০০০ টাকা শিক্ষা বৃত্তি ও বই প্রদান করেন।
মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন বলেন, ইসলামে শিক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। বিশ্বনবী (সা.) এর উপর সর্বপ্রথম যে ওহী নাযিল হয় তা হচ্ছে, ‘পড়, তোমার প্রতিপালকের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্তপিন্ড থেকে।’-সূরা আলাক, আয়াত-১-২। হাদিসে রাসূল (সা.)এর ভাষ্যমতে, শিক্ষাগ্রহণ করা প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর ওপর ফরজ। শিক্ষা ও জ্ঞানের গুরুত্ব সম্পর্কে প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, ‘যদি জ্ঞানের অধিকারীগণ জ্ঞানকে সংরক্ষণ করতেন এবং যথার্থ স্থানে তাকে রাখতেন তবে তারা দুনিয়াবাসীর ওপর জয়লাভ করতেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে, তারা জ্ঞানকে দুনিয়াদারদের কাছে সমর্পণ করেছেন দুনিয়াবী স্বার্থ হাসিলের অভিপ্রায়ে। ফলে তারা অপদস্ত হয়েছেন। তাই মুসলিম উম্মাহর অতীত গৌরব ফিরিয়ে আনতে হলে বিশ্বমানের শিক্ষার কোন বিকল্প নেই।
তিনি শিক্ষাকে সামাজিক আন্দোলনে পরিণত করার জন্য দলমত নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন বলেন, যে জাতি যত উন্নত সে জাতির শিক্ষাপদ্ধতিও ততই গতিশীল। তাই জাতিকে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উপযোগী করে গড়ে তুলতে হলে আমাদের শিক্ষাকে বৈশ্বিক মানে উন্নীত করতে হবে। জামায়াতে ইসলামী একটি কল্যাণকামী ও গণমুখী রাজনৈতিক দল হিসাবে শিক্ষা উন্নয়নে সাধ্যমত কাজ করে যাচ্ছে। এই বৃত্তি প্রদান সে ধারাবাহিকতারই অংশ। তিনি জাতীয় শিক্ষা উন্নয়নে সরকার, রাজনৈতিক সংগঠন, দাতা ও বেসরকারি সংস্থাসহ সমাজের বিত্তবান মানুষকে এগিয়ে আসার আহবান জানান।
ঢাকা মহানগরী উত্তরের মজলিসে শূরা সদস্য ও থানা আমীর আতাউর রহমান সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য মোঃ হেমায়েত হোসাইন, থানা ত্রাণ-দূর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক আবু তানজিল, শিক্ষা সম্পাদক আবু সাঈদ মন্ডল, প্রচার সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম, শিবির নেতা আবু হুরায়রা, সাজ্জাদ হোসেন শিহাব, বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র আবু হানজালা প্রমূখ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ৩০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩০০০ টাকা শিক্ষা বৃত্তি ও বই প্রদান করেন।
মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন বলেন, ইসলামে শিক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। বিশ্বনবী (সা.) এর উপর সর্বপ্রথম যে ওহী নাযিল হয় তা হচ্ছে, ‘পড়, তোমার প্রতিপালকের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্তপিন্ড থেকে।’-সূরা আলাক, আয়াত-১-২। হাদিসে রাসূল (সা.)এর ভাষ্যমতে, শিক্ষাগ্রহণ করা প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর ওপর ফরজ। শিক্ষা ও জ্ঞানের গুরুত্ব সম্পর্কে প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, ‘যদি জ্ঞানের অধিকারীগণ জ্ঞানকে সংরক্ষণ করতেন এবং যথার্থ স্থানে তাকে রাখতেন তবে তারা দুনিয়াবাসীর ওপর জয়লাভ করতেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে, তারা জ্ঞানকে দুনিয়াদারদের কাছে সমর্পণ করেছেন দুনিয়াবী স্বার্থ হাসিলের অভিপ্রায়ে। ফলে তারা অপদস্ত হয়েছেন। তাই মুসলিম উম্মাহর অতীত গৌরব ফিরিয়ে আনতে হলে বিশ্বমানের শিক্ষার কোন বিকল্প নেই।
তিনি শিক্ষাকে সামাজিক আন্দোলনে পরিণত করার জন্য দলমত নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান।