কক্সবাজারের পেকুয়ায় ভোটের ২ দিন পর ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যম উজানটিয়া ভেলোয়ারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে খালি ব্যালট পেপার পাওয়া গেছে। গত মঙ্গলবার পাওয়া ১৪টি ব্যালট পেপারের মধ্যে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ১০টি, সংরক্ষিত নারী ও সাধারণ সদস্য প্রার্থীদের ২টি ব্যালট ছিল। পরে ব্যালটগুলো পরাজিত চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শহিদুল ইসলাম নিয়ে যান। এ ইউনিয়ন থেকে ৩৬১২ ভোট পেয়ে চশমা মার্কার স্বতন্ত্র প্রার্থী তোফাজ্জল করিম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের এম. শহীদুল ইসলাম চৌধুরী নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছিলেন ২৪১১ ভোট। এই ওয়ার্ডে ৪৪৪ ভোট পেয়ে ফুটবল প্রতীকের জমির উদ্দীন সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জিয়াউল হক সিকদার তালা প্রতীকে পেয়েছেন ৪২৪ ভোট। মেম্বার প্রার্থী জিয়াউল হক সিকদার আরও বলেন, আমার ওয়ার্ডের ভোট কেন্দ্রে কারচুপি হয়েছে।
প্রিজাইডিং কর্মকর্তা প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ফুটবল প্রতীকের জমির উদ্দিনের সঙ্গে আঁতাত করে ভোট কেন্দ্রে আমার কর্মীদের ভোট দিতে বাধাগ্রস্ত করেছে। নির্বাচনে কালো টাকার কাছে বিক্রি হয়েছে প্রিজাইডিং অফিসার মহেশখালী কলেজের প্রভাষক মো. বেলাল হোসাইন। উজানটিয়ার রিটার্নিং কর্মকর্তা আনোয়ারুল আমিন বলেন, ব্যালট উদ্ধারের বিষয়টি জেনেছি। তদন্তের আগে বিস্তারিত বলতে পারছি না।