× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কঙ্গনার পোস্ট সেন্সরের আবেদন

বিনোদন

বিনোদন ডেস্ক
৩ ডিসেম্বর ২০২১, শুক্রবার

বলিউডে বিতর্কের রানি হিসেবে পরিচিত অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত। বিভিন্ন সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিতর্কিত মন্তব্য করেন অভিনেত্রী।
এর জেরে তাকে নিষিদ্ধ করেছে টুইটার কর্তৃপক্ষ। এবার কঙ্গনার অন্যান্য সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সব পোস্ট সেন্সর করতে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছে। সে বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে নির্দেশনা চেয়ে আইনজীবী চরণজিৎ সিং চন্দর পাল আবেদনটি করেন। সেখানে বলা হয়, আইটি মন্ত্রণালয় ও বিভিন্ন রাজ্যের পুলিশ কর্তৃপক্ষ কঙ্গনা রানাউতের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেবে। সম্প্রতি কৃষক আইন নিয়ে কঙ্গনার করা বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে এ আবেদন করা হয়। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, অভিনেত্রীর মন্তব্যগুলো কেবল আপত্তিকর ও নিন্দাজনকই নয় বরং দাঙ্গা সৃষ্টিকারী, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার অভিপ্রায়ে করা, মানহানিকর।
সেইসঙ্গে মন্তব্যে শিখদের সম্পূর্ণরূপে দেশবিরোধী হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে। এটি শিখদের হত্যাকেও ন্যায্যতা দেয়। মন্তব্যটি সম্পূর্ণরূপে আমাদের দেশের ঐক্যের পরিপন্থি এবং অভিনেত্রীর আইনে কঠোর শাস্তি প্রাপ্য। এগুলোকে একপাশে সরিয়ে দেয়া যাবে না বা অজুহাত দেয়া যাবে না। সম্প্রতি ভারতের বিতর্কিত কৃষি আইন বাতিলের ঘোষণা দেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
তাতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ইনস্টাগ্রামে ভারতকে ‘জেহাদি দেশ’ বলে বিতর্কিত মন্তব্য করেন কঙ্গনা। একইসঙ্গে সেই পোস্টের আরেক অংশে শিখ ধর্মাবলম্বীদের ‘খালিস্তানি সন্ত্রাসবাদী’ বলে আখ্যা দেন অভিনেত্রী। কৃষি আইন প্রত্যাহার করার পর কঙ্গনা লিখেছিলেন, খালিস্তানি সন্ত্রাসবাদীরা আজ সরকারের হাত মচকে দিলো, কিন্তু ভুললে চলবে না একমাত্র নারী প্রধানমন্ত্রী এদের জুতোর নিচে পিষে দিয়েছিল; দেশকে টুকরো হতে দেননি তিনি। তার মৃত্যুর এত বছর পরেও তার নামে ভয় পায় এরা (শিখ)। এদের জন্য এমনই গুরু দরকার।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর