× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

তথ্য প্রতিমন্ত্রী বললেন, বক্তব্য প্রত্যাহারের 'প্রশ্নই ওঠে না', ব্যবস্থা নেয়ার দাবি নারীনেত্রীদের

অনলাইন


(২ বছর আগে) ডিসেম্বর ৬, ২০২১, সোমবার, ১১:৪৯ পূর্বাহ্ন

বিরোধী দল বিএনপির শীর্ষস্থানীয় একজন নেতার কন্যাকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করাসহ সাম্প্রতিক নানা সমালোচিত মন্তব্যের কারণে বাংলাদেশের তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে প্রধানমন্ত্রীকে ব্যবস্থা নেবার দাবি জানিয়েছেন নারী অধিকারকর্মীরা।

তবে মি. হাসান বিবিসিকে বলেছেন, তিনি এসব বক্তব্য দিয়ে কোন ভুল করেননি। এগুলো তিনি প্রত্যাহারও করবেন না কিংবা প্রত্যাহার করার ব্যাপারে সরকার ও দলের উপর থেকে কোন চাপও নেই।

সম্প্রতি একটি ইউটিউব ভিডিওতে বিরোধী বিএনপির একজন শীর্ষস্থানীয় নেতার কন্যাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দিন মি. হাসান। পরে গত শনিবার একটি টিভি টকশোতে উপস্থিত বিএনপির একজন সাবেক নারী এমপিকে 'মানসিক রোগী' বলে অভিহিত করে তার সঙ্গে বিতণ্ডায় লিপ্ত হন তিনি।

এই দুটি ঘটনা নিয়ে গত দুদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে তুমুল সমালোচনা হচ্ছে। এমনকি মি. হাসানের দল, আওয়ামী লীগের কট্টর সমর্থক বলে পরিচিত অনেকেই ফেসবুকে মি. হাসানের সমালোচনা করে বক্তব্য দিচ্ছেন।

যেসব বক্তব্য নিয়ে সমালোচনা:
শনিবার বেসরকারি একটি টেলিভিশনের টকশোতে অংশ নিয়ে প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান অপর আলোচক, বিএনপির একজন নেত্রী, সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়াকে আলোচনার এক পর্যায়ে 'মানসিক রোগে আক্রান্ত' এবং তার 'চিকিৎসা দরকার' বলে মন্তব্য করেন। সেই সময় দুই জনের মধ্যে তুমুল ঝগড়া লেগে যায়।

এর দুদিন আগে ইউটিউবে প্রকাশিত একটি সাক্ষাৎকারে শীর্ষস্থানীয় একজন বিএনপি নেতার কন্যাকে উদ্দেশ্য করে অশালীন বক্তব্য দিতে দেখা যায় মি. হাসানকে।

ইউটিউবের ওই টকশোতে মি. হাসানকে বলতে শোনা যায়, ''আমার মুখ ভীষণ খারাপ।''

এসব বক্তব্য নিয়ে সামাজিক তুমুল সমালোচনা চলছে।

সাবিনা ইয়াসমিন মাধবী নামের একজন ফেসবুকে লিখেছেন, ''আপনি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হয়ে আরেকটি রাজনৈতিক পরিবারের একজন তরুণীকে যে শব্দগুলো ব্যবহার করে বক্তব্য দিয়েছেন, তা শুনে অত্যন্ত লজ্জিত এবং একজন নারী হিসাবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছি।''

কানন বড়ুয়া বিশাল নামের একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী আওয়ামী লীগ ও সরকারকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন, ''আপনারা আপনাদের মুরাদ হাসানকে থামাচ্ছেন না কেন?"

"সে বিএনপি ও নেতাকর্মীদের নিয়ে অশ্রাব্য, অসভ্য ভাষায় যা-তা কথা বলে বেড়াচ্ছে। অথচ, সে একটা সাংবিধানিক দায়িত্বে আছে,'' ফেসবুকে লিখেছেন কানন বড়ুয়া।

বিবিসিকে মুরাদ হাসান যা বলেছেন:
এর আগেও নানা রকম বক্তব্যের জন্য আলোচনা উঠে এসেছেন জামালপুর-৪ আসনের এমপি মি. হাসান।

বিবিসিকে তিনি বলেন, তিনি বক্তব্য দেয়ার আগে তাকে 'নোংরা ভাষায়' আক্রমণ করে কথা বলেছেন শীর্ষস্থানীয় ওই বিএনপি নেতার কন্যা।

''আমার মেয়ের বয়সের চেয়ে সে এক বছরের বড়। আমার কন্যার মতো বয়সী হয়ে যে নোংরা ভাষায় আমাকে নিয়ে ট্রল করেছে, সেটা তো কুচিন্তনীয়। এটা আমার কাছে খুব দুঃখজনক মনে হয়েছে।
তার সম্পর্কে সামাজিক মাধ্যমের অনেক ছবি আমার কাছে চলে এসেছে।''

আর টকশোতে হাজির হয়ে বিএনপি নেত্রী সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়াকে আক্রমণ করে মন্তব্য করা প্রসঙ্গে মি. হাসান বলেন, ''আপনি যদি ওই টকশোটা দেখেন, তাহলেই বুঝতে পারবেন আমি কেন বলেছি"।

"আমি একজন চিকিৎসক। সেই হিসাবে তার সম্পর্কে আমার যে অবজারভেশন, সেটা আমি বলেছি। সেটা ভুল হলে আমি দুঃখিত।''

তবে সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়ার বক্তব্য, মুরাদ হাসান যদি সত্যিকার অর্থে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হতেন, তাহলে তিনি "দায়িত্বশীল জায়গা থেকে এ ধরনের মন্তব্য তিনি করতে পারতেন না।''

পেশায় চিকিৎসক মুরাদ হাসান আওয়ামী লীগপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) ও একাত্তরের ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর গঠিত সরকারে প্রথমে মুরাদ হাসানকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়। পরবর্তীতে ২০১৯ সালের মে মাসে স্বাস্থ্য থেকে তাকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব দেয়া হয়।

যেসব বক্তব্য নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে, সেগুলোকে ভুল বলে স্বীকার করেন কি না কিংবা প্রত্যাহার করবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ''প্রশ্নই ওঠে না।''

মি. হাসান বিবিসিকে আরো বলেন, তার বক্তব্য নিয়ে নানারকম সমালোচনা হলেও তার ওপর দল বা সরকারের তরফ থেকে বক্তব্য প্রত্যাহারের কোন চাপ নেই।

প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা:
বেসরকারি সংগঠন নারীপক্ষ এবং ৪০ নারী অধিকার কর্মী আলাদা বিবৃতিতে তথ্য প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে।

নারীপক্ষের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, 'বর্তমান সরকার দাবি করেন যে তারা নারীবান্ধব। নারীর প্রতি ন্যূনতম সম্মান রেখে কথা বলতে পারেন না সেই ব্যক্তি তারপরও কি করে পদে বহাল থাকেন?'

এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে নারীপক্ষের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর একটি সমাবেশে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।

এর আগে এরকম একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে একজন আলোচককে উদ্দেশ্য করে কটু মন্তব্য করে কারাগারে যেতে হয়েছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে।

তবে প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হোসেনের এসব বক্তব্যের বিষয়ে দল বা সরকারি তরফ থেকে প্রকাশ্যে এখনো কোন প্রতিক্রিয়া দেখানো হয়নি।

'জনগোষ্ঠীর কাছে তাদের দায়বদ্ধতা না থাকাই প্রধান কারণ'
বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিরোধী দল বা নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য করে কটু মন্তব্য নতুন বা অভিনব কিছু নয়। বিশেষ করে প্রধান দলগুলোর নেতাকর্মীদের একে অপরকে উদ্দেশ্য করে কাঁদা ছোড়াছুড়ি অনেকটাই নিয়মিত ব্যাপার।

কিন্তু সাংবিধানিক গুরুত্বপূর্ণ পদধারী ব্যক্তিদের এরকম বিষয়ে জড়িয়ে পড়াটা রাজনৈতিক পরিবেশের জন্য কতটা ভালো?

জানতে চাইলে রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও লেখক মহিউদ্দিন আহমেদ বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ''বাংলাদেশের সমাজটাই আসলে নারীবিদ্বেষী এবং বর্ণবাদী। আমাদের রাজনৈতিক দলের নেতারা এর ঊর্ধ্বে নন। সে কারণে তাদের মধ্যে প্রায়ই আমরা কট্টর নারীবিদ্বেষী মন্তব্য শুনি। আমাদের অনেকের মধ্যে বর্ণবাদী মনোভাবও রয়েছে।''

''কিন্তু এখানে সরকারের একজন মন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী, যিনি সরকারকে প্রতিনিধিত্ব করছেন, যিনি সংবিধান মেনে শপথ নিয়েছে, সেখানে এই ধরনের কথা বলা সংবিধানের বরখেলাপ। এই ধরনের কথা বলার সাহস তখনি তারা পান, যখন এসব কথা বলার জন্য তারা তিরস্কৃত হন না, বরং পুরস্কৃত হন।'' মি. আহমেদ বলছেন।

মহিউদ্দিন আহমেদ বলছেন, ''আমার কাছে অনেক সময় মনে হয় এগুলো বেফাঁস মন্তব্য, আসলে তা নয় । এটা শুধু যে আওয়ামী লীগের লোকজনই করেন, তা নয়। বিএনপি নেতাদের মুখেও আমরা এ ধরনের মন্তব্য অতীতে বা বর্তমানে শুনেছি। আসলে বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর কাছে তাদের দায়বদ্ধতা না থাকার কারণে তারা একেবারেই বেপরোয়া হয়ে গেছেন।''

সূত্রঃ বিবিসি
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
পাঠকের মতামত
**মন্তব্য সমূহ পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।
Arafath
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ৮:১৮

He is already in cross fire book near future

শহীদুল আলম
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ৭:৫০

নষ্ট চিন্তারা যাবে কোন দলে? জামায়াতে?

আবুল এইচ ভুঁইয়া
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ৫:৩৫

খারাপ ভাষা প্রয়োগ নিন্দা জানাই, বিএনপির নেতা থেকে পাতি নেতারা কম কিসে ? পত্রিকা, ফেসবুক, ইউটিউবে যা দেখেছি মনে হলে ঘৃণা করে। রাজনৈতি করতে হলে প্রতিপক্ষ নেতাকে হত্যা করতে হবে, পরিবারকে আঘাত করতে হবে এগুলো বিএনপি শুরু করেছে। আওয়ামীলীগ এতটা খারাপ ছিলোনা জিয়া, এরশাদ, আমলে। খালেদা ক্ষমতা আসার পর থেকেই এই নোংরামি ভাষা সহ আরো অনেকে কিছু শুরু হয়েছে। আওয়ামীলীগ এখন তাদের অনুসরন করছে, এগুলো বিএনপির পাপের ফল। মুরাদ হাসানদের বলব রাজনীতি থেকে পরিবারকে টেনে আনবেন না। এখন বিরোধীরা আপনার পরিবারকেও টেনে আনবে। টকশো দেখেছি পাপিয়া যে ধরনের আচরন করেছে কোন ভদ্র মহিলা এগুলো করবেনা। কথাই সোনতে চায়না বলেই জাচ্ছে উপস্থাপিকা বারবার চেষ্টা করেও তার বলা থামাতে পারেনি বাধ্য হয়ে বিরতি দিতে হয়েছে। মুরাদ সাহেব ঐ সময়ে বিরক্ত হয়ে তাকে অসুস্থ বলতেই পারে।

সুজা
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ৩:৩৯

আজ গৃহপালিত সুশীল সমাজ, নারী নেত্রীরা গৃহে অবস্থান করছেন ভয়ে। তাদেরও একদিন বিচার হবে। বাংলাদেশের নারীরাই একদিন ঝাড়ু পেটা করে দেশ থেকে তাড়াবে । সেই দিন বেশী দুরে না। যারা এধরনের বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন তাদের যদি মা-বোন-স্ত্রী থেকে থাকে ওরাইবা কিভাবে সহ্য করছে জানিনা। ওরাও একই পযায়ের মনে হয়। প্রতিমন্ত্রী সাহেব স্বীকার করেছেন উনি যা বলেন তা প্রধানমন্ত্রীকে বলেই করেন।

Md. Harun al-Rashid
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ৩:৩৭

সময় ও অবস্থানগত সুবিধার কি নিখুঁত অপচয়! জগত হয়তো দেখবে এরা আবার কড়ায় গন্ডায় মাসুল গুনছে। নিরীহ শ্রোতা দর্শকগন এখন চোখ বন্ধ রাখুন আর কানে তুলো গুজুন।

Zahid Hasan
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ৩:৩৫

এদের মত ব্যক্তির কাছ থেকে যখন মানুষ এমন বক্তব্য শোনে তখন এদের পরিবারের/রাজনৈতিক দলের শিক্ষাকে প্রশ্নবৃদ্ধ মনে করে। পতিতালয়ের মানুষ ও নিজের ব্যক্তিতকে 4 দেয়ালের মাঝে রাখে আর এরা???

MOHAMMAD SHAHIDUR RA
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ৩:৩৩

এরা আওয়ামিলিগের গৗরব এদের জন্য আওয়ামেলিগ টিকে আছে , প্রধান মন্তী কতটা অ সহায় এদের নিটক ?

মোঃ আলী
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ৩:২৫

হায়রে মন্ত্রীি আপনার চরিত্র যে, কত ভালো তা আমরা অবলোকন করলাম। পুরো বিশ্ব জানলো আপনার চরিত্র। আমি একজন নায়িকাকে রেপ করতে চেয়েছেন। আমার তো মনে হয় আপনার লাচ্চা-শরম বলতে কিছুই নেই। নূনতম লজ্বা থাকলে আপনার আত্নীয় স্বজনকে কিভাবে মুখ দেখাবেন?

Zaman
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১:৫৮

সভ্য সমাজে এত বড় অসভ্য ব্যক্তি কি ভাবে মন্ত্রীর আসনে আসীন হয় ?

[email protected]
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ২:৫৪

Esob Pagal Chagol er montry banai ke. joto sob aborjona.

হাবীব বাপ্পী
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১:৩৮

রং-হেডেড নোংরা মানুষ এই ভদ্রলোক। এর বিষয়ে কথা বলাও অরুচিকর

Md.Tuhin
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ২:৩৬

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে দুই মন্ত্রী মনে হচ্ছে পাগল । তাদের চিকিৎসা করানো দরকার ।

Sayem
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১:৩৬

সবাই সামনের পথ দিয়ে হয়, এইতে পিছনের পথ দিয়ে হয়েছে!

wow
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ২:২৭

this guy represent AL! how come!

আবুল কাসেম
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১:১৩

সরকার একদিকে বিশ্বশান্তি সম্মেলন করেছেন। অন্যদিকে সরকারের মন্ত্রী শান্তি পরিপন্থি বক্তব্য দিয়েছেন যা অশ্রাব্য, অশালীন, সভ্যতা ও শিষ্টাচার বহির্ভূত। সরকারের অর্জন এই মন্ত্রী মহোদয়ের কারণে ম্লান হচ্ছে। তিনি বিবিসির সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছেন সরকার ও দলের পক্ষ থেকে তার বক্তব্যের জন্য কোনো চাপ নেই। কিন্তু, দল তাঁর কারণে সমালোচিত হচ্ছে। সুতরাং, তাঁর ব্যপারে দল ও সরকারের চিন্তা ভাবনা করা দরকার।

Shobuj Chowdhury
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১:১৩

Clean head State Minister Murad has done so much today via an audio tape that AL will say tomorrow that he came from BNP/ Jamat. He is an unwanted intruder. He has a bizarre taste for woman that a very few people in the world can compete with. I feel sorry for his wife and daughter. By disclosing the secret assignment and operations that Bangladesh security agencies are doing, he divulged the national secrets.

Khokon
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১২:০২

ভাট্রি কান্ডের সময় দেশটা সুশীলে ভরে গিয়েছিল, তারা কোথায়? ডাইনোসরের মতো বিলুপ্ত হয়ে গেছে? না,ওরা বিলুপ্ত হওয়ার কথা না, ওরা তেলাপোকার জাত অতিকায় ডাইনোসর হারিয়ে যায় কিন্তু তেলাপোকা টিকে যায় ওরা ঘাপটি মেরে বসে আছে তেলের আশায়।

এদেশের নাগরিক
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১২:৫০

"এগুলো তিনি প্রত্যাহারও করবেন না কিংবা প্রত্যাহার করার ব্যাপারে সরকার ও দলের উপর থেকে কোন চাপও নেই।" তাহলে নিশ্চয়ই এগুলো বলার জন্য উস্কানি দিচ্ছে আপনাকে (মুরাদ পাগল)?

TAWHID MOLLAH
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১২:৫০

আসলে কি আওয়ামীলীগের নেতারা বিরোধীদলীয় নেতাদের পারিবারের সদস্যদের ভয় পায়? না হলে টাকলার মত মানুষ এখনও আইন পরিষদে থাকে কি করে? এখানে প্রধান মন্ত্রীর সহ সকলের আসকারায় সে এসব কথা বলে বলছে বলে অনেকেই মন্তব্য করছেন। এটা তো আসলে ঠিক না। আমাদেরও তো সমাজে চলতে হয় রাজনীতি করতে হয়ে। এ টাকলার একটা শাস্তি হওয়া উচিৎ।

ফারুক হোসেন
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১১:৫৬

আজকে সকাল থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিমন্ত্রীর ভিডিও আলাপে সয়লাব। মন্ত্রী সাহেব এখন কি বলবেন?

অন্যান্য খবর