× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

তথ্য প্রতিমন্ত্রীকে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করার আহ্বান ফখরুলের

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(২ বছর আগে) ডিসেম্বর ৬, ২০২১, সোমবার, ১২:০৮ অপরাহ্ন

দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নাতনি ব্যারিস্টার জাইমা রহমানকে নিয়ে তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের করা মন্তব্যকে ‘হীন রাজনৈতিক দূরভিসন্ধিমূলক, নারী ও বর্ণবিদ্বেষী, বিকৃত’ বলে উল্লেখ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সেইসঙ্গে অবিলম্বে তথ্য প্রতিমন্ত্রীকে বক্তব্য প্রত্যাহার করে জনসমক্ষে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব। বিবৃতিতে তথ্য প্রতিমন্ত্রী পদত্যাগ না করলে ভবিষ্যতে যথাসময়ে এর দাঁতভাঙ্গা জবাব দেওয়া হবে বলেও সুস্পষ্টভাবে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন তিনি।

বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া সরকারের তথ্য-প্রতিমন্ত্রীর একটি বিকৃত এবং শিষ্টাচার বহির্ভূত নারী ও বর্ণবিদ্বেষী মন্তব্যের তীব্র ঘৃণা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি অবিলম্বে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব বহনকারী একজন ব্যক্তির এ ধরনের ঘৃণ্য ও কুরুচিপূর্ণ আচরণের প্রতিকার দাবি করেছেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘ব্যক্তি হিসেবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী যে দুর্বলতার মানুষই হোক না কেন একজন জাতীয় পতাকাধারী ব্যক্তির এ ধরনের মনোবৈকল্য উৎসারিত বিকৃতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া সমগ্র জাতিকে স্তম্ভিত করেছে। ’

বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া বর্তমান সরকারের প্রতিহিংসামূলক আচরণের শিকার হয়ে এই মুহূর্তে বিদেশে সুচিকিৎসার সুযোগ না পেয়ে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছেন বলেও বিবৃতিতে উল্লেখ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘এমন সময়ে তার পরিবারের একজন নারী সদস্য তথা পরিবারের বিভিন্নজন সম্পর্কে এহেন অশ্লীল ঘৃণ্য অপপ্রচার ইতিমধ্যেই নারী নেতৃত্বসহ দেশের সচেতন সকল মহলের ঘৃণা কুড়িয়েছে।’।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
পাঠকের মতামত
**মন্তব্য সমূহ পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।
Sakhawat
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ২:৩২

ঠিক! ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করুন, নইলে জেল জরিমানা হয়ে যেতে পারে! মাথায় ছাদ নাই তো গরম সহ্য করতে পারেনা, ডুবায় চুবানো দরকার।

আবুল কাসেম
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১:০২

বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক মারুফ মল্লিক আজ ৬ ডিসেম্বর ২০২১, প্রথম আলোর মতামত বিভাগে 'খালেদা ও জাইমার চরিত্রহনন কেন?' শিরোনামে একটি কলাম লিখেছেন। তিনি বুঝাতে চেয়েছেেন প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানের বক্তব্য রাজনৈতিক ও সামাজিক শিষ্টাচার বহির্ভূত, অশ্রাব্য, অশালীন, বিদ্বেষ ও প্রতিহিংসা পারায়ণ এবং সভ্যতা ভব্যতার পরিপন্থী। পাঠকদের উদ্দেশ্যে নিম্নে তা তুলে ধরা হয়েছেঃ 'শিষ্টাচার বলে একটা জিনিস আছে। প্রত্যেক মানুষকেই সামাজিক সম্প্রীতির জন্য সংযত আচরণ করতে হয়। বিশেষ করে, রাষ্ট্রীয় ও সরকারি দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের এ বিষয়ে খুবই সতর্ক থাকা উচিত। তথ্যপ্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানের অশ্রাব্য মন্তব্যপূর্ণ একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। এর আগে থেকেই তিনি আলোচনায় আছেন নানা মন্তব্যের কারণে। সবশেষ ভিডিওতে তিনি খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও জাইমা রহমান সম্পর্কে যে ভাষায় ও অভিব্যক্তিতে কথা বলেছেন, তা শিষ্টাচার বহির্ভূত। প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদার এই ব্যক্তির মুখ নিঃসৃত বাণী শুনে সবাই স্তম্ভিত হয়েছেন। আরও হতবাক হয়েছেন ওই অনুষ্ঠানের উপস্থাপক নাহিদের উসকানিমূলক আচরণে। মুরাদ হাসান ও নাহিদের এ ধরনের আচরণ অনভিপ্রেত, অনাকাঙ্ক্ষিত, ও অগ্রহণযোগ্য। রাজনীতিতে বিরোধ থাকেই। আদর্শগত রেষারেষিও থাকবে। আমাদের দেশেও অতীতে ছিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মাওলানা ভাসানী, সোহরাওয়ার্দী, শেরেবাংলা ফজলুল হকদের সঙ্গে মুসলিম লীগের ফজলুল কাদের চৌধুরী, নুরুল আমিন, সবুর খানদের চরম রাজনৈতিক বিরোধ ছিল। কিন্তু তাই বলে একে অপরের পারিবারিক বা ব্যক্তিগত কোনো বিষয় নিয়ে অপপ্রচার করেছেন, রুচিহীন মন্তব্য করেছেন বলে শোনা যায় না। বিজ্ঞাপন তথ্যপ্রতিমন্ত্রীর মন্তব্য যাবতীয় ভব্যতা ও শিষ্টাচারকে অতিক্রম করেছে। তাঁর বক্তব্য সরাসরি নারীবিদ্বেষী ও বর্ণবাদী। কোনো গণতান্ত্রিক সভ্য দেশে কোনো মন্ত্রীর মুখ দিয়ে এমন বক্তব্য বের হলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হতো। তিনি সরাসরি দুজন নারীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য করেছেন। শুধু দুই নারীই নয়, তিনি আফ্রিকার মানুষদের সম্পর্কেও বর্ণবাদী মন্তব্য করেছেন। অথচ তিনি কিছুদিন আগে দেশ থেকে রাষ্ট্রধর্ম বাতিলের কথা বলেছিলেন। নারীবিদ্বেষী ও বর্ণবাদী মনোভাবের জন্য শুধু তথ্যপ্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানই নয়, অনুষ্ঠানের উপস্থাপকও দোষী সাব্যস্ত হবেন। তিনি তথ্যপ্রতিমন্ত্রীকে বাজে ও অশ্লীল কথা বলতে বাধা না দিয়ে বরং সুযোগ করে দিয়েছেন। কোনো সুস্থ, স্বাভাবিক ও মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির পক্ষে খালেদা জিয়া সম্পর্কে এ ধরনের মন্তব্য সম্ভব নয়। জিয়াউর রহমান যখন যুদ্ধের ময়দানে লড়ছেন, খালেদা জিয়া তখন দুই সন্তান নিয়ে পাকিস্তানিদের হাতে আটক ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি হিসেবে খালেদা জিয়ার আটকাবস্থাকে শ্রদ্ধা ও সম্মানের চোখে দেখা উচিত। কিন্তু মুরাদ হাসানের অশালীন মন্তব্য মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে বেমানান। খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতি করছেন। দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। দেশের জনগণ একাধিকবার ভোট দিয়ে তাঁকে নির্বাচিত করেছেন। দেশে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় রাজনীতিবিদ হিসেবে তিনি সামনের সারিতে আছেন। তাঁর সময়ই মেয়েদের জন্য অবৈতনিক শিক্ষা চালু করা হয়। এ ছাড়া দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে তিনি আপসহীন ছিলেন। অথচ মুরাদ হাসান শুধু বাজে মন্তব্যই করেননি, খালেদা জিয়াকে নিয়ে রাজনৈতিক বিদ্বেষও ছড়িয়েছেন। মুরাদ হাসানের অশ্লীল কথার বানে বিদ্ধ হয়েছেন খালেদা জিয়ার নাতনি জাইমা রহমানও। পিতা তারেক রহমানের সঙ্গে তিনি বিদেশেই আছেন। তাঁর সম্পর্কে খুব বেশি জানা যায় না। খুব বেশি প্রকাশ্যে আসেন না। লন্ডনে আইন শাস্ত্রে অধ্যয়ন করে চাকরি করছেন। রাজনীতির সঙ্গে তাঁর এখনো কোনো সম্পৃক্ততা নেই। কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে তাঁর অংশগ্রহণও নেই। তবে রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হিসেবে ভবিষ্যতে তিনি রাজনীতিতে আসতে পারেন। কিন্তু এখনো তাঁর রাজনীতিতে অভিষেক ঘটেনি। এর আগেই তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হলেন। রাজনীতিতে সক্রিয় না হওয়ার পরও তথ্যপ্রতিমন্ত্রী অযাচিতভাবে কন্যাসম জাইমা রহমান সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছেন। খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান রাজনীতিতে সক্রিয়। তাঁদের নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা ও সমালোচনা আছে। কোনো অপরাধ করলে আইনি প্রক্রিয়ায় তাঁদের বিচার হবে। আর জনগণই তাঁদের কর্মের মূল্যায়ন করবে। কিন্তু জাইমা রহমানকে নিয়ে টানাহেঁচড়ার বিষয়টি বোধগম্য নয়। তবে হুট করে খালেদা জিয়া ও জাইমা রহমান সম্পর্কে এ ধরনের রুচিহীন কথাবার্তার কিছু সম্ভাব্য কারণ অনুধাবন করা যায়। বিদ্বেষ ও প্রতিহিংসার শিকার খালেদা জিয়া ও জাইমা রহমানের ভবিষ্যৎ পরিণতি কী হবে, তা দেখার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। দেখা গেল জাইমা রহমান রাজনীতিতেই আসলেন না। আর খালেদা জিয়ার এভাবেই মৃত্যু হয়েছে। তখন এটা বলা অসংগত হবে না যে খালেদা জিয়া ও জাইমা রহমান অপপ্রচার ও জুলুমের শিকার হয়েছেন। প্রথমত খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে নানা কথাই কয়েক সপ্তাহ ধরে বলাবলি হচ্ছে। শারীরিকভাবে তিনি খুব একটা ভালো নেই। বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, খালেদা জিয়া যকৃতের জটিল রোগ সিরোসিসে আক্রান্ত হয়েছেন। একই সঙ্গে বিএনপি অভিযোগ করেছে, তাঁকে জেলে থাকাবস্থায় বিষ প্রয়োগ করা হতে পারে। কেউ কেউ বলছেন, উচ্চমাত্রার গেঁটে বাতের ওষুধ প্রয়োগ করে ইচ্ছাকৃতভাবেই তাঁর যকৃৎকে রোগাক্রান্ত করা হয়েছে, এর ফলাফল হচ্ছে সিরোসিস। এর পাল্টা অভিযোগও এসেছে সরকারের তরফ থেকে। সরকারি দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বিএনপির দিকেই পাল্টা তির ছুড়ে বলেছেন, খালেদা জিয়া এখন তাঁর পরিবার ও দলের তত্ত্বাবধানে আছেন। কিছু হয়ে থাকলে তারাই ভালো বলতে পারবে। এ রকম পাল্টাপাল্টি অভিযোগের মধ্যেই মুরাদ হাসান তাঁর অশ্রাব্য কথার পসরা নিয়ে হাজির হয়েছেন। উদ্দেশ্য হতে পারে আলোচনার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া। সবাই মুরাদ হাসানের মন্তব্য নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন। খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়টি আড়ালে চলে যাবে। অথচ খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে অনিশ্চয়তা দিন দিন বাড়ছেই। সংবাদমাধ্যমের তথ্যানুসারে তাঁর শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক। তিনি দীর্ঘদিন ধরেই নানা ধরনের স্বাস্থ্যগত জটিলতায় ভুগছেন। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে তিনি বিভিন্ন রোগব্যাধির কারণে দ্রুত কাবু হয়ে পড়েছেন। বিএনপির পক্ষ থেকেও এত দিন খোলাসা করে কিছু বলা হয়নি। অবশ্য উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার পরিবার ও বিএনপির পক্ষ থেকে বারবার আবেদন করা হলেও সরকারের তরফে কোনো সাড়া মেলেনি। বরং অবস্থাদৃষ্টে এটা পরিষ্কার যে প্রতিহিংসার শিকার হচ্ছেন খালেদা জিয়া। আরেকটি বিষয় হচ্ছে আমাদের দেশের রাজনীতিতে পারিবারিক উত্তরাধিকার প্রথা। দেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক দলে গণতান্ত্রিকভাবে নেতা নির্ধারণ করা হয় না। পারিবারিক উত্তরাধিকার এখানে গুরুত্ব পায়। তাই খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের পরবর্তী সময়ে জাইমা বিএনপির নেতৃত্বে আসতে পারেন। বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য অনেকেই উৎসাহিত হয়ে এখনই জাইমাকে রাজনীতিতে আনার জন্য বিএনপিকে পরামর্শও দিচ্ছেন। হতে পারে আওয়ামী লীগ এটা আঁচ করতে পেরে আগে থেকেই জাইমা রহমানকে লক্ষ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে। বিএনপির নেতা-নেত্রীদের নিয়ে প্রোপাগান্ডা পরিচালনায় আওয়ামী লীগের কৌশল অনেকটাই সফল। এই পদ্ধতি তাঁরা জাইমা রহমানের বেলায় ব্যবহার করতে চান। মজার বিষয় হচ্ছে, আওয়ামী লীগের নেতারা একসঙ্গে সবাই বলেন না। একেক সময় একেক জন কথার ঝুড়ি নিয়ে হাজির হন। বিএনপির নেতাদের লক্ষ্য করে কথার বোমা ছুড়তে থাকেন। বলাবাহুল্য বিএনপি আওয়ামী লীগের এসব প্রোপাগান্ডার জবাব কখনোই দিতে পারেনি। তাদের জবাব দেওয়ার সুযোগ থাকলেও প্রজ্ঞা ও শক্তি নেই। ফলে অনেকেই মনে করছেন, মুরাদ হাসান হয়তো উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এসব কথা বাজারে ছেড়েছেন। প্রথমত, খালেদা জিয়ার চিকিৎসার চাপ অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেওয়া। আর দ্বিতীয়ত, বিএনপির ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক নেতৃত্বের নেতিবাচক ভাবমূর্তি তৈরি করা। কিন্তু এ ধরনের বাজে মন্তব্যের প্রতিবাদ আওয়ামী লীগ ও নারী সমাজের ভেতর থেকেই আসা উচিত। না হলে এ সমাজে বাজে উদাহরণ সৃষ্টি হবে। আওয়ামী লীগ ঘৃণাবাদীর আশ্রয়স্থল হিসেবে বিবেচিত হবে। বিদ্বেষ ও প্রতিহিংসার শিকার খালেদা জিয়া ও জাইমা রহমানের ভবিষ্যৎ পরিণতি কী হবে, তা দেখার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।যদি দেখা যায় জাইমা রহমান রাজনীতিতেই আসলেন না। আর খালেদা জিয়ার এভাবেই মৃত্যু হয়েছে। তখন এটা বলা অসংগত হবে না যে খালেদা জিয়া ও জায়মা রহমান অপপ্রচার ও জুলুমের শিকার হয়েছেন।' ড. মারুফ মল্লিক রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

Golam nabi
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১:৩৪

the beach what he said about the girl Zayma Rahman who is still out of *ucking politics, this type of comment, its very un- acceptable from a country responsible person . we hate this this type of person and urge to the head of Government to remove him from the position .

Mohammed Moniruzzama
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১২:৩২

We all know about the families of Ziaur Rahman. What is said by that ignorant minister's nothing will change the status of the Zia families. Please let him bark like a barking dog. Attention should be on Khaleda Zia’s health. Time is getting to an end for them. They know they will not get any place to hide.

Mohammed Moniruzzama
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১২:৩২

We all know about the families of Ziaur Rahman. What is said by that ignorant minister's nothing will change the status of the Zia families. Please let him bark like a barking dog. Attention should be on Khaleda Zia’s health. Time is getting to an end for them. They know they will not get any place to hide.

Munir Hossain
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১২:০১

In fact, there is nothing wrong with Murad Hasan. Because apples can no longer be expected on the Jakkum tree. The one who is the great master is the language that ignores people. These are nothing but vulgar statements

Shobuj Chowdhury
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১২:৪৫

1. Murad Hasan has made everything rotten.. another audio record! "Wak Thu" 2. 21st August granade attack, we need some other time in future to discuss. The matter is not black and white.

Paplu
৫ ডিসেম্বর ২০২১, রবিবার, ১১:২৫

মুরাদ হাসান তাঁর অশ্রাব্য কথার উদ্দেশ্য হতে পারে আলোচনার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া। সবাই মুরাদ হাসানের মন্তব্য নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন। খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়টি আড়ালে চলে যাবে। অথচ খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে অনিশ্চয়তা দিন দিন বাড়ছেই।

Kazi
৫ ডিসেম্বর ২০২১, রবিবার, ১১:১৯

বাংলাদেশের রাজনীতি বিদ্বেষ পুর্ণ । যখন যে ক্ষমতায় থাকে মনে করে রাজাধিরাজ । তাই বিরোধী দলের উপর আক্রমণাত্মক বক্তব্য বা হত্যার জন্য আক্রমণ পর্যন্ত করেন । হাসিনা কে মারার জন্য ২১ আগস্ট হামলা করার সময় এ কথাটা বুঝলে আজ বিদ্বেষ কম হত । সরাসরি মারার চেষ্টার পর ও হাসিনা বহু ধৈর্যশীল আচরণ করছেন । গৃহে জেল খাটার সুযোগ দিয়েছেন । প্রতিমন্ত্রী কি বলেছেন জানি না । এটা তার নিজস্ব বক্তব্য - নিজ দায়িত্বে দিয়েছেন ।

অন্যান্য খবর