একজন চিকিৎসকের কাছে একজন রোগীর জীবন কিছুক্ষণের জন্য হলেও আশ্রয় খোঁজে, নিরাপদ আশ্রয়। কিন্তু, যার মধ্যে নৈতিকতার বালাই নেই তিনি কি কোনো রোগী বা অন্য যে কোনো মানুষকে নিরাপদ আশ্রয় দেওয়ার জন্য নির্ভরযোগ্য বিবেচিত হতে পারেন কিনা তা প্রশ্ন সাপেক্ষ নিশ্চয়ই এবং তিনি ডাক্তারি সনদ ব্যবহার করার অধিকার রাখেন কিনা তাও প্রাসঙ্গিক প্রশ্ন। নারী জাতির কুৎসা রটনা করে যে গুরুতর অপরাধ তিনি করেছেন তা ক্ষমার অযোগ্য কিনা তাও প্রাসঙ্গিক ভাবে সামনে চলে আসে। যে কেউ ফেসবুকে লাইক, শেয়ার ও কিছু একটা পোস্ট করলে হুহু করে মুহূর্তের মধ্যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হতে দেখা যায়। এমনকি মান হানির মামলাও হয়ে থাকে। যিনি মোবাইল ফোনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে অশ্রাব্য কথামালা দিয়ে নৈতিকতার স্খলন ঘটিয়েছেন তাঁর বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে বা মানহানীর কোনো মামলা হওয়ার খবর শোনা যায়নি। শুধু পাদ পদবি থেকে বহিষ্কার হওয়াই যদি উপযুক্ত শাস্তি গণ্য করা হয় তাহলে অন্যদের বেলায় মামলা হতে দেখা যায়। সামাজিক সুবিচার, মানবিক মর্যাদা ও মূল্যবোধ বজায় থাকুক।
All the educational certificate should be ceased from him or canceled by board then at least the 1st . step may complete.
ডাক্তার সনদ বাতিল করে, ডাক্তারী পেশার সন্মান রক্ষা করা হোক। ডাক্তার পদবীটা ওর নামের সাথে মানায় না।
Ahsan Rizvi Chowdhur
৭ ডিসেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:০৬There was clear evidence of rapping or threat to rape in that phone call -verbal abuse is a sexual harassment and it is a criminal offence - who will ensure the justice? It was clear Murad using his power to take sexual advantage on celebrity- is it a requirement that media person has no right to preserve their integrity - they have to give their body and mind to so called leaders, MPs, Ministers or Dons?