Good Job. Justice has done.
অপরাধীদের শাস্তি অবশ্যই কাম্য । জন দাবী থাকবেই । কিন্তু বিচারক যখন রায় দেবেন তখন তাকে জন দাবী বা public sentiment নয় , তার সুবিবেচনাপ্রসূত রায় দেবেন এটাই প্রত্যাশিত । একজন মানুষের হত্যায় ২০ জনের ফাঁসি কতটা সুবিবেচনাপ্রসূত সে প্রশ্ন জাগাটা অমূলক নয় ।
রায়ে আপাতত সবাই খুশী। কেন্তু দেখার বিষয় আপিলে কি রায় হয়। তারপর বাকী থাকে সর্বশেষ রায়ের পর প্রেসিডেন্ট কতজনকে মাফ করে দেয়।
“আসামি মুজাহিদুর রহমান আদালতে বলেন, নির্যাতনের একপর্যায়ে আবরার প্রস্রাব ও বমি করেন। বাঁচার জন্য কাকুতি-মিনতি করেছিলেন। তিনি পানি পান করতে চেয়েছিলেন। একজন আবরারকে পানি দিতে গেলে তখন অনিক খেপে গিয়ে তাঁকেও মারার হুমকি দেন।’’ আবরারকে কিভাবে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে তা আসামীদের জবানবন্দী এবং আমাদের সংবাদ মারফত জানতে পেরেছি। খুবই লোমহর্ষক ও বর্বরোচিত হত্যাকান্ড। ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। এই হত্যাকান্ডে গোটা জাতি স্তম্ভিত ও ব্যথিত হয়েছে। আদালত কর্তৃক ঘোষিত রায় দ্রুত (উচ্চ পর্যায়ে কোনো পরিবর্তন ব্যতিরেকে) কার্যকর করে জাতিকে বিচার বিভাগের উপর আস্থায় আনা হোক। আবরার ফাহাদ এর জন্য মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে জান্নাতুল ফিরদৌস নসীবের দোয়া প্রার্থনা করছি।
মৃত্যুদণ্ডে অমিত সাহার নাম নেই কেন? ও তো ছিলো মাস্টার মাইন্ড..
আলহামদুলিল্লাহ
Instant Hang guilty.
শাস্তি হল ভবিষ্যতের জন্য সতর্ক বার্তা । যাতে ভবিষ্যতে কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে হত্যা কাণ্ড না করে । আজই আরেকটি শাস্তি হল প্রতিমন্ত্রীর পদত্যাগ। এটিও সতর্ক সংকেত একই শ্রেণীর লোকের জন্য। যাতে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলেই নৈতিক স্খলন ঘটিয়ে জনগণের সঙ্গে অসদাচরণ করতে ভবিষ্যতে কেউ সাহস না দেখায় । এই দুই ঘটনা থেকে ছাত্র সংগঠন ও জনপ্রতিনিধি সবার শিক্ষা নেওয়া উচিত ।
perfect. we are happy.
এই রায় কার্যকরের মাধ্যমে এটাই যেন প্রমানিত হয় এদেশে আইনের শাষন আছে এবং বিচার বিভাগ স্বাধীন।অধিকন্তু, দৃষ্টান্তমুলক এ ধরনের সাজা যেন সকল অপরাধীর মনে ভীতির সঞ্চার করে এবং ভবিষ্যতে কেউ যেন আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙুলী দেখিয়ে খুনখারাবীতে জড়িয়ে না পড়ে।
আপাত শুকরিয়া। হাইকোর্ট এবং সুপ্রীম কোর্ট দেখতে হবে। যত পুরনো হবে তত মনের দাগ কাটবে। তবে এধরনের কাজে মার্সি করা মানে অপরাধকে উৎসাহিত করার সামিল। তাই আশা করছি রায় বহাল থাকবে।
Alhamdullila
বিশ্বজিত হত্যার রায়ই তো এখনও কার্যকর হয় নি।
আলহামদুলিল্লাহ
আপিল করলেও যেন এই সাজা বহাল থাকে।আর রাষ্ট্রপতির কাছেও যেন প্রাণভিক্ষা না পায়।এইসব অছাত্র ছাত্র নামের কলংক।এখন যত দ্রুত সম্ভব এই রায় কার্যকর করা হোক।কোনোভাবেই যেন এরা বেঁচে থাকার সুযোগ না পায়।কি ধৃষ্টতা আর হিংস্র মানোসিকতা এইসব অছাত্রদের-ভাবা যায় ???মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মানুষের যে বিশ্বাস আর আস্থা অর্জন করেছেন সেটা অটুট থাকুক।সেই সাথে দেশের মেধাবীরা যেন হারিয়ে না যায় যারা এই সোনার বাংলার মুখ উজ্জ্বল করবে।তাই দ্রুত রায় কার্যকর করা হোক।
মৃত্যুদন্ড প্রাপ্তদের মধ্যে কি অমিত সাহা আছে ?????? যদি থাকে তাহলে নিশ্চিত আপিলে এ রায় বাতিল হয়ে যাবে। আর যদি না থাকে তাহলে রায় কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
এখনো অনেক পথ বাকি। জজ কোর্টে রায় হওয়া আর রায় কার্যকর হওয়া এক কথা নয়।
আলহামদুলিল্লাহ, রায় দ্রুত কার্যকর করা হোক।
আলহামদুলিল্লাহ, রায় দ্রুত কার্যকর করা হোক।
খুনিদের সাথে দলীয় তকমা থাকায় রায় কার্যকরে যেন গড়িমশি না হয় সেদিকে সংশ্লিষ্টদের খেয়াল রাখতে হবে!
রায়ের দ্রুত বাস্তবায়ন চাই যাতে কোন কুলাঙ্গার এ ধরণের জঘন্য অপরাধ করতে সাহস না পায়।
শোকরিয়া। এখন বিশেষ ক্ষমায় যাতে ছাড়া না পায়, সে কামনা করি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করেছেন। খুনিরা দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি পেয়েছে। এভাবে সব হত্যাকাণ্ডের বিচার হোক।
রায় দ্রুত কার্যকর করে আবরার এর বাবা-মায়ের বুকের অন্তহীন রক্তক্ষরণ বন্ধ করা হোক। এসব অপরাধের রায় প্রকাশ্যে কার্যকর করা উচিৎ। তাতে ভবিষ্যতে এধরনের অপরাধ কমে আসবে, এরকম অকালে কেউ প্রাণ হারাবে না। বহু নেতা কর্মী এই ধরনের অপরাধ করা থেকে বিরত থাকবে। যারা অপরাধ করেছে মৃত্যু দন্ডের মুখোমুখি তাদের বাবা-মায়েরাও অনেক আশা নিয়ে এবং কষ্ট করে তাদের সন্তানদের লেখাপড়া চালিয়ে যায় উজ্জল ভবিষ্যতের আশায়।
রায় ধ্রত কার্যকর করা হবে এটাই আশা করছি
কঠিন শাস্তি হউক যেন কেউ এমন নির্মমভাবে হত্যার স্পর্ধা না দেখায়।খুব খুব খুব কঠিন শাস্তি।
দৃষ্টান্ত শাস্তি চাই
siddq
৯ ডিসেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৮:২৩চাইনা দেকতে আপিলের নামে লাগাতার দীর্ঘসূত্রিতা। চাইনা দেখতে অন্যান্য নামকরা খুনিদের মত একই রাজনৈতিক মতাদর্শের হওয়ায় রাষ্ট্রপতির যুক্তিহীন ক্ষমা। চাইনা ভুল তদন্তের নামে কিম্বা ইচ্ছাকৃত ভাবে নিরপরাধ কারো শাস্তি। চাইনা জনগনের পয়সায় প্রতিপালিত হয়ে নিম্ন শ্রেণীর রাজনৈতিক নেতাদের চাকর-বাকড় কিম্বা চেলাচামুণ্ডা হোক। চাই এদের সবার যোগ্য শাস্তি। চাই, সম্ভব হলে প্রকাশ্যে জনসম্মুখেই শাস্তি। চাই ছাত্র রাজনীতির সম্পূর্ণ নিষিদ্ধকরণ।