ছাত্র রাজনীতি চিরতরে বন্ধ হওয়া উচিত। কারো রাজনীতি করার ইচ্ছা থাকলে লেখাপড়া শেষ করে তারপর করা উচিত। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে Ragging বন্ধ হওয়া দরকার। এই রায় থেকে সকল শিক্ষার্থীদের শিক্ষা নেওয়া উচিত।
দয়া করে ছেলের উপযুক্ত বিচার আশা করেন।
মৃত্যু কাম্য নয় কিন্তু সন্তান দের যেনো এভাবে মৃত্যু ভরন করতে না হয় দায়িত্ব নিতে হবে অবিভাবক দের যাতে সন্তানেরা রাজনীতি করে ধ্বংস না হয় আমাদের দায়িত্ব অবিভাক হিসেবে সন্তানের আচরণ মতিগতি বোঝা শুধু বড়ো বড়ো ডিগ্রি নিতে সন্তান দের হাতছাড়া করে দায়িত্ব শেষ এ আচরণের কারণে সন্তানেরা বিপথগামী ও হিংস্যায় উদ বাসিত হয়ে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হয় তাই এ-র দায় অবিভাবকেরা এড়াতে পারেননা
ছেলে কে সংযত আচরণ শিক্ষা দেওয়া উচিত ছিল ।
হ্যাঁ, রাজনীতি করার জন্য, খুবই অসভ্য বর্বর নোংরা হিংস্র লুটেরা রাজনীতি! মা বাবারা কি খবর রাখেন? ছেলে তো চাকুরি করে না, বিরাট ব্যাংক ব্যালেন্স, দামি জিনিস ব্যবহার করে, এত অর্থ পায় কোথায়? মোটর সাইকেল, এমনকি প্রাইভেট কার কিভাবে কিনে? তাঁরা কি জানেন না? জানে ঠিকই। ক্ষমতার জঘন্য লোভ, লুটপাট চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি অবৈধ অর্থ বিত্ত, র্যাগিং, পেশী শক্তি, অপরাধ করেও পার পেয়ে যাওয়া... এর জন্য ক্ষমতার অপরাজনীতিই লাগে! বুয়েটের মত প্রতিষ্ঠানেও এরা এসব অপকর্ম করেছে বছরের পর বছর, কে ঠেকাবে, ওরা যে সোনার ছেলে... সারা দেশেই তো এরকম! কার সাহস আছে ঠেকানোর? বুয়েট কিভাবে আলাদা হবে, তা তো এদেশেই? শুধু কি আব্রার, ওরা অনেককেই বেদম মার দিয়েছে, পরীক্ষার হল থেকে বের করে মেরেছে, হাত পা ভেঙ্গে দিয়েছে, এসব অপরাধির বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ নেওয়া যায় না, বরং ওইসব ভুক্তভোগী ছাত্রদের মেরে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয় বা বের করে দেওয়া হয়, হল থেকে বের করে দেওয়া হয়। ফেসবুকে দেশের জন্য লিখে এই বর্বরদের রোষানলে পড়ে আব্রার, না মারা গেল এই নির্মমতা চলত, হ্যাঁ চলতেই থাকত! আব্রার এর এই নির্মম খুন এদের ভয়ঙ্কর অপরাধ সাময়িক বন্ধ করল হয়ত, কিন্তু স্থায়ী হবে কি? এই রায় কার্যকর হবে তো?
এই মায়ের শেষ বাক্যগুলো মহা মুল্যবান, যাহা সকল মাতাপিতার ভাবা উচিত ।
রায় অতি দ্রুত কার্যকর করার দাবি জানাই
সহমত পোষণ করি মা,নিশ্চয় আপনারা একবুক আশা নিয়ে আমাদের কে শিক্ষাঙ্গনে পাঠান,তবে আমরা অনেকে এমন রাজনীতির বলির পাঠা হয়।
Amma, ato din apnar ei geyan gorva buddhi kothay silo ?
রায় অতি দ্রুত কার্যকর করার দাবি জানাই
ছাত্র রাজনীতি চিরতরে বন্ধ হওয়া উচিত। কারো রাজনীতি করার ইচ্ছা থাকলে লেখাপড়া শেষ করে তারপর করা উচিত। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে Ragging বন্ধ হওয়া দরকার। এই রায় থেকে সকল শিক্ষার্থীদের শিক্ষা নেওয়া উচিত।
“আবরারের মায়ের প্রতি কৃতজ্ঞ, যে তিনি আমাদের শাস্তি দাবি করেননি।” এটা একজন দায়িত্বশীল সহৃদয় মায়ের কথা। এই মায়ের কাছে তার সন্তান সবচেয়ে প্রিয়, কিন্তু তিনি তার সন্তানের অপরাধের জন্যও লজ্জিত। এখনকার দিনে প্রায় সব মানুষকেই দেখা যায়, নিজের পরিবারের কেউ অপরাধ করলে, সেই অপরাধকে অস্বীকার করতে বা অন্যের ঘাঁড়ে চাপিয়ে দিতে। তাই এই মায়ের মতো মা এখন দেশের প্রতিটি ঘরে দরকার।
আসলে বলা উচিত কোনো সন্তান যেন আওয়ামী লীগ আর ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত না হয়। খুনাখুনি আগেও ছিলো। কিন্তু এমন পৈশাচিকতা ছিলোনা।
শিক্ষা প্রতিষ্টানে হবে শান্ত নিরাপদ মানবতার মহান আদশ‍্যের স্থান। বাবা মা পরিবার সমাজ দেশ জাতি উপকৃত হবে। এখন শিক্ষা প্রতিষ্টান মিনি কেন্টনমেন্ট অস্ত্র রাজনীতির পাঠশালা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের স্থান যে কোন সময় যে রক্তাক্ত নিহত হতে পারেন যে কেও মেধাবিকাশের পবিত্র স্থান প্রতিদিন রক্তাক্ত হবে জাতি হিসাবে আমাদের কি কিছুই করার নেই?????। রাজনীতি কার জন্যে? জঘন্যতম হত‍্যাকান্ড বর্বর আচরণ নিকৃষ্ট দলাদলী গোত্র শক্তি ছাত্রদের জীবন শেষ করে দিচ্ছে। দেশের সকলস্তরের শিক্ষা প্রতিষ্টানে রাজনীতি বন্ধ করতেই হবে।এই দাবী ছাত্রদেরইকরতে হবে। সকল রাজনৈতিক দল শিক্ষা প্রতিষ্টানে ছাত্রদের রাজনীতি হতে বিরত রাখতে জাতীয় ঐক্যের আলো চনা প্রযোজন। শিক্ষকদের রাজনীতি বন্ধ করা জরুরী নিরাপত্তাব্যবস্থা জন্যে জাতীয় ঐক্যের প্রযোজন। না আরো কতজন মা বাবা সন্তান হারাবেন বলা মশকিল।রাজনীতি যাদের নিকট ক্ষমতাই থাকার হাতিয়ার কিছু ছাত্র রাজনীতিকে জীবনের উন্নতির রাস্তা বানিয়ে চলে তাদের ভীষণ চিন্তা পরিকল্পনা বুঝবার ক্ষমতা কারো নেই। সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা এদের নিকট জিম্মি হয়ে আছেন। এটি কি রাজনীতি??এই নোংরা রাজনীতির আবরার। রাষ্ট্র কে কঠোরভাবে ছাত্রদের রাজনীতির সিমা পরিসিমা ঠিক করতে হবে। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বসর পেরিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্টানে কেন একের পর এক ছাত্রের লাশ পড়বে?? আগামী মাত্র পাছটি বসর ছাত্র দের মেধা বিকাশের জন্যে রাজনীতি বন্ধ করুন। সকল শিক্ষা গুরুরা জাতির স্বার্থেই পাছটি বসর রাজ নীতি হতে নিজকে সরিয়ে রাখুন। বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্টানে বাতাস বইতে দিন। বাবা মাকে শান্তিতে ঘুমাতে দিন। বিশালাকার অর্থনৈতিক রাজনৈতিক স্বার্থ কে বৃদ্ধঅংগুলী দেখিয়ে ছাত্ররা ঐক্যবদ্ধ হোন। শিক্ষার পরিবেশ শিক্ষামান বাড়বে জাতি উপকৃত হবে বিশালাকার ছাত্র সমাজের দায়িত্ব অপরাজনীতির স্বীকার হতে নিজ মুক্ত রাখা।একমাত্র সম্ভব সরকারের কঠোর কঠিন সিদ্ধান্তের উপর। এই চ‍্যালেঞ্জ নিবে?
দেশে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হউক।
i also appreciate the judgement for the almighty.
”সব থেকে বেশি আঘাত করেন, বুয়েটের ছাত্র অনিক সরকার। আদালতের কাছে নিজেই স্বীকার করেন, ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আবরারের শরীরে শতাধিক আঘাত করেছিলেন। আরেক আসামি মুজাহিদুর রহমান আদালতে বলেন, নির্যাতনের একপর্যায়ে আবরার প্রস্রাব ও বমি করেন। বাঁচার জন্য কাকুতি-মিনতি করেছিলেন। তিনি পানি পান করতে চেয়েছিলেন। একজন আবরারকে পানি দিতে গেলে তখন অনিক খেপে গিয়ে তাঁকেও মারার হুমকি দেন। অনিক আবরারকে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল আর চড় মারছিল। অনিক আবরারের হাঁটু, পায়ের তালু, বাহুতে স্টাম্প দিয়ে মারতে থাকেন। মুজাহিদও স্কিপিং রোপ দিয়ে আবরারকে মারতে থাকেন। অনিক আবার রাত ১১টার সময় রুমে আসে। তখনো সর্বশক্তি দিয়ে আবরারকে মারতে থাকেন অনিক।মেহেদী জবানবন্দিতে আদালতকে বলেন, ‘আমি আবরারকে চশমা সরাতে বলি। চশমা সরালে আমি তাঁর গালে চড় মারি। আমি চড় মারার সঙ্গে সঙ্গে মেফতাহুল ইসলাম জিয়নও আবরারকে চড়থাপ্পড় মারেন। তারপর তিনি ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আবরারকে আঘাত করতে থাকেন। একই সঙ্গে অনিকও আরেকটি ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আবরারকে আঘাত করতে থাকেন।” প্রথম আলো থেকে সংগৃহীত। আবরার জন্য অনেক কেঁদেছি। এই ছেলেটাকে এমনভাবে নির্যাতন করে মারার সময় তাদের মনে একটুও মায়া হয়নি? হিংস্র পশুরাও এভাবে একজন আরেকজনকে মারে না। আল্লাহ তায়ালার কাছে ফরিয়াদ “আল্লাহ তুমি আবরারকে জান্নাতে উঁচু মাকাম দান করুন”।
ছেলে কে আগেই সাবধান করলেন না কেন । অন্তত সংযত আচরণ শিক্ষা দেওয়া উচিত ছিল । এটা আমাদের বর্তমান অভিভাবক গণের এক ধরনের ব্যর্থতা । সন্তান লালন পালনের জন্য আদর্শ পিতা মাতার যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ আমরা ।
এটা থেকে যেনো বাকিরা শিক্ষা পায়
আপনার মতো আজকে অনেক মায়ের একই কথা। আমরা এই নোংরা রাজনীতি হতে আমাদের সন্তানকে নিরাপদ রাখতে চাই।
[email protected]
৯ ডিসেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৩:০৫Student politics should be prohibited.