আইএএসদেরও এত কঠিন পরীক্ষার সামনে পড়তে হয় না। রীতিমতো লিখিত পরীক্ষা। তারপর মৌখিক পরীক্ষা। পরীক্ষায় পাস করলে তবেই চাকরি। হবে নাই বা কেন? এই বাড়িতে পরিচারকের কাজে ঢুকলেই মাইনে দেড় লক্ষ টাকা। ড্রাইভারের মাইনে দু’ লক্ষ টাকা। মুকেশ এবং নিতা আম্বানি কাজের লোকদের কাছ থেকে যেমন নেন তেমন দেনও দু’ হাত ভরে। কর্মীদের জন্য ফার্নিশড কোয়ার্টার আছে।
আছে প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্রাচুইটির সুবিধাও। পৃথিবীর অন্যতম ধনী ব্যক্তি আম্বানির ৪৪ তলা বাড়ি আন্টিলার উচ্চতা ৫৭০ ফুট। এই বাড়ি সংলগ্ন একটি সাত তারকা হোটেল আছে আম্বানিদের। হোটেল এবং বাড়ি মিলিয়ে ৬০০ জন কর্মী কাজ করে। আন্টিলার ২৭ তলায় আছে কর্মীদের বিশ্রামের জায়গা। ষষ্ঠ তলায় পার্কিং প্লেস। একসঙ্গে ১৭০টি গাড়ি রাখা যায় সেখানে। আম্বানিদেরই আছে একশোর ওপর গাড়ি। বাড়িতে প্লেয়িং এরিয়া, মিনি সিনেমা হল, জিম -সব আছে। আছে সিক রুম বা মিনি হাসপাতাল। এই বাড়ির পরিচারকের মাইনে দেড় লক্ষ টাকা বা ড্রাইভারের মাইনে দু’ লক্ষ টাকা হওয়া আর আশ্চর্যের কি!