× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

টোঙ্গায় সুনামি, জরুরি ভিত্তিতে পানি ও খাদ্য সহায়তার আহ্বান

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(২ বছর আগে) জানুয়ারি ১৭, ২০২২, সোমবার, ১০:৪৭ পূর্বাহ্ন

আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে সুনামিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে টোঙ্গায়। সেখানকার কর্মকর্তারা জরুরি ভিত্তিতে খাবার পানি ও খাদ্য সহায়তা চেয়েছেন। কি পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা নিরূপণের কাজ চলছে। শনিবার হুঙ্গা-টোঙ্গা-হুঙ্গা-হা’আপাইতে এই অগ্ন্যুৎপাত হয়। তার ভয়াবহতায় সুনামি দেখা দেয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় এই দ্বীপরাষ্ট্রটিতে। বলা হচ্ছে, ১৯৯১ সালে ফিলিপাইনে পিনাতুবোতে অগ্ন্যুৎপাতের পর এটাই সবচেয়ে ভয়াবহ আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরণ। এতে টোঙ্গার আকাশ লাভা-ভষ্মে ছেয়ে গেছে।

দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকার লর্ড ফাকাফানুয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, এখনও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে বেশির ভাগ এলাকায়। কি পরিমাণ মানুষের প্রাণহানি হয়েছে অথবা কি পরিমাণ সম্পদের ক্ষতি হয়েছে তা এখনও জানা যাচ্ছে না।
আমরা যা জানতে পেরেছি তা হলো, টোঙ্গায় এখন জরুরি ভিত্তিতে সাহায্য প্রয়োজন। দ্রুত খাবার পানি ও খাদ্যের প্রয়োজন।

হুঙ্গা-টোঙ্গা-হুঙ্গা-হা’আপাই আগ্নেয়গিরিতে আরেকটি অগ্ন্যুৎপাত বিশেষজ্ঞরা শনাক্ত করার পর এই আবেদন জানিয়েছেন স্পিকার। ডারউইন ভলকানিক অ্যাশ এডভাইজরি সেন্টার বলেছে, রোববার গ্রিনিচ মান সময় রাত ৮টা ১০ মিনিটে আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। প্যাসিফিক সুনামি ওয়ার্নিং সেন্টার বলেছে, তারা ওই এলাকায় বিশাল সব ঢেউ শনাক্ত করেছে। ফলে টোঙ্গার আগ্নেয়গিরিতে আবার লাভার উদগীরণ হয়ে থাকতে পারে। কোনো ভূমিকম্প দেখা দেয়নি।

উদ্ভূত পরিস্থিতিতে টোঙ্গায় ক্ষয়ক্ষতি নির্ধারণের জন্য সোমবার সার্ভিলেন্স ফ্লাইট পাঠিয়েছে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড। তারা যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও অন্য দেশগুলোর সঙ্গে মানবিক সহায়তা নিয়ে সমন্বয় করছে বলে জানানো হয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর