× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

কারিগরি কমিটির ৫ সুপারিশ /বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণের প্রস্তাব

অনলাইন

স্টাফ রিপোর্টার
(২ বছর আগে) জানুয়ারি ১৯, ২০২২, বুধবার, ৯:০৫ অপরাহ্ন

করোনা সংক্রমণের বিস্তার রোধে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণের প্রস্তাবসহ সরকারকে পাঁচটি পরামর্শ দিয়েছে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। বুধবার রাতে জাতীয় কারিগরি কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মো. সহিদুল্লা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির ৫৩ তম সভায় এসব পরামর্শ দেয়া হয়। কোভিড-১৯ রোগের সাম্প্রতিক ক্রমবর্ধমান সংক্রমণ বিষয়ে বিস্তারিত বিশ্লেষণ ও আলোচনা হয় ওই সভায়।

সুপারিশগুলো হচ্ছে-কোভিড-১৯ পজেটিভ রোগীরা লক্ষণ প্রকাশের ১০ দিন পর্যন্ত আইসোলেশনে থাকবে। এছাড়া কোভিড-১৯ নিশ্চিত রোগীর সংস্পর্শে এসেছেন এমন ব্যক্তি যাদের কোনো উপসর্গ নেই তাদের কোয়ারেন্টিনের প্রয়ােজন নেই, তবে তাদেরকে টাইট মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে হবে।

বিমানবন্দরসহ সব পোর্ট অব এন্ট্রিতে সরকারি স্বাস্থ্য নির্দেশনা যথাযথভাবে পালনের লক্ষ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে নজরদারি বৃদ্ধির জন্য কমিটি সুপারিশ করেছে। সব সরকারি হাসপাতালে সার্বক্ষণিক কোভিড-১৯ ও নন-কোভিড সব রােগীর জরুরি চিকিৎসা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ কর্তৃক জারিকরা প্রজ্ঞাপন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অংশীজনদের যেমন- পরিবহন মালিক সমিতি, দোকান মালিক সমিতি, রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির নেতারাসহ সবাইকে সম্পৃক্ত করে পদক্ষেপ নেয়ার সুপারিশ করা হয়।
জাতীয় পরামর্শক কমিটি জনগণকে মাস্ক পরিধান নিশ্চিতকরণে সরকারের পক্ষ থেকে সাধারণ জনগণকে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণের প্রস্তাব করে। এছাড়া জনপ্রতিনিধি ও ধর্মীয় প্রতিনিধিদের মাধ্যমে জনগণকে সঠিকভাবে মাস্ক পরিধান এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে উদ্বুদ্ধকরণের সুপারিশ করা হয়।।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
পাঠকের মতামত
**মন্তব্য সমূহ পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।
ম নাছিরউদ্দীন শাহ
১৯ জানুয়ারি ২০২২, বুধবার, ১০:৩৪

শিরোনাম হয়ে গেল কারিগরি কমিটির সুপারিশ বিনা মুল‍্যে মাক্স বিতরনের। হিসাবের গরু হাতায় গোয়ালে নাই। এই পদ্ধতিতে কোটি কোটি দুর্নীতির সুযোগের এই কর্মসূচি। মানুষের কাছে সামান্য টাকার মাক্সের অভাব নাই। অভাব স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রযোজন আইন মাক্স না পড়ল দুইশত টাকা জরিমানা। যেখানে মাক্স বিহীন পাওয়া যাবে ঐ জায়গাই এক ঘন্টা দাঁড়িয়ে রাখা। এই টুকুই যতেষ্ট। আইনের প্রযোগের মাধ্যমে করতে হবে বিকল্প নেই। সারা বাংলাদেশে মাক্সে ভরপুর বিভিন্ন ষ্টাইলের মাক্সের অভাব নাই। কারিগর কমিটি দেখেনা কোভিট আক্রান্ত মানুষের জন্যে পরিক্ষার স্থানগুলো কি পরিমাণ বিশৃংখলা কে আক্রান্ত কে আক্রান্ত না সবাই একাকার। এখানে সব চায়তে কঠোরভাবে শৃংখলার প্রযোজন কোভিটের সত‍‍্যিকার স্থান। বাজার মার্কেট আদালত ভাইরাস নিজেই আক্রান্ত হওয়ার ভয়ে পালাবে এটি বাংলাদেশ আমাদের প্রযোজন শাসন শৃংখলার জন্যে শাসন জরুরী।

অন্যান্য খবর