× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

‘সিনেমা’ দেখিয়ে প্রিয় হতে চান নেইমার

খেলা

স্পোর্টস ডেস্ক
২৩ জানুয়ারি ২০২২, রবিবার

২০১০ সালের মাঝামাঝিতে স্বদেশি ক্লাব সান্তোসে উত্থান নেইমারের। ব্রাজিলিয়ান সমর্থকদের কাছে তিনি হয়ে ওঠেন লিওনেল মেসির প্রতিদ্বন্দ্বী। আলো ছড়ানো পারফরম্যান্সে মেসির ক্লাবের চোখেই ধরা পড়েন নেইমার। ২০১৩ সালে যোগ দেন বার্সেলোনায়। সেরা সময়টা ন্যু-ক্যাম্পেই কাটান তিনি। ২০১৭তে স্পেন ত্যাগ করার পরই অপার সম্ভাবনাময় ফুটবলার হারিয়ে খুঁজছেন নিজেকে। ফর্মহীনতা কিংবা চোট- যে কারণেই হোক নিয়মিত দ্যুতি ছড়াতে পারছেন না তিনি। মাঠের ভেতরের চেয়ে বাইরের খবরেই বেশি শিরোনাম হন ব্রাজিলিয়ান পোস্টার বয়।
ক্লাব-পার্টি, নারীসঙ্গ ইত্যাদি বিষয়ে নেতিবাচক ইমেজ তৈরি হয়েছে নেইমারের। এবার ঘৃণার বদলে মানুষের প্রিয়তা কুড়ানোর উপায় বের করেছেন পিএসজি তারকা। আহ্বান জানিয়েছেন নিজের আত্মজীবনীমূলক তথ্যচিত্র ‘দ্য পারফেক্ট ক্যাওস’ দেখার।
খুব শিগগির ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্সে নেইমারের আত্মজীবনীমূলত তথ্যচিত্রটি প্রচারিত হবে। যেখানে শতভাগ খাঁটি তথ্য উপস্থাপনের আশ্বাস দিয়েছেন নেইমার। আর এই আত্মজীবনী দেখার পর তার প্রতি সমালোচকদের ঘৃণা ভালোবাসায় রূপ নেবে বিশ্বাস নেইমারের। নিজের আত্মজীবনীমূলক তথ্যচিত্র সম্প্রচারের বিষয়ে ইএসপিএনকে নেইমার বলেন, ‘যারা আমাকে চেনেন, তারা জানেন আমি কেমন। আমার কাছে সেটাই সবচেয়ে বড় ব্যাপার। আর যারা আমাকে চেনেন না, শুধু আমার নামে বাজে কথাই বলে যান, তাদের সব সময় একপাশেই সরিয়ে রাখি। তবে আশা করি, তারাও এই তথ্যচিত্রটি দেখবেন। এতে আমার ব্যাপারে তাদের ধারণা কিংবা বদলে যাবে। আমি চাই, তারাও যেন আমাকে পছন্দ করেন।’
আত্মজীবনী বানানোর উদ্দেশ্য জানাতে গিয়ে নেইমার বলেন, ‘আমি সত্যিকার অর্থে মানুষ হিসেবে কেমন, সেটা খুব কম মানুষই জানে। শুধু আমার খুব কাছের বন্ধুরা, আমার পরিবার, অল্প কয়েকজন সতীর্থ। এখন আমার মনে হচ্ছে, আমার জীবনের চিত্রটা আসলে কেমন, আমার প্রতিদিনের জীবন কেমন, খেলার সময়ে-বাড়িতে আমি কেমন, বাবা হিসেবে, ভাই হিসেবে বা সন্তান হিসেবে বা সন্তান হিসেবে আমি কেমন... এই দিকগুলো আরেকটু বেশি ভাগাভাগি করতেই পারি। আশা করি এই তথ্যচিত্রটি মানুষকে সেসব দিক দেখাবে।’ নেইমার বলেন, ‘আমার জীবনের চিত্র দেখানো নিয়েই কাজ করেছি আমরা। এখানে আমরা সত্যিটাই দেখাচ্ছি। এটা শতভাগ নিশ্চিত। এটাই আমার কাছে সবচেয়ে বড় ব্যাপার।’
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর