× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বাণিজ্যমেলা বন্ধ বইমেলা পেছানোর পক্ষে পরামর্শক কমিটি

শেষের পাতা

স্টাফ রিপোর্টার
২৬ জানুয়ারি ২০২২, বুধবার

ওমিক্রনের বিস্তারের কারণে বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে সরকারকে আরও কঠোর হওয়ার তাগিদ দিয়েছে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। এ অবস্থায় বাণিজ্যমেলা আপাতত বন্ধ এবং একুশে গ্রন্থমেলা আরও কিছুদিন পিছিয়ে দেওয়ার কথা বলেছেন কমিটির প্রধান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লাহ। মঙ্গলবার তিনি বলেছেন, সংক্রমণ ঠেকাতে বিধিনিষেধ কঠোর করতে সরকারকে কয়েক দফা সুপারিশ করা হয়েছে। এসব সুপারিশের বাস্তবায়নও জরুরি।

শুধু নির্দেশনা দিলেই হবে না, এটার বাস্তব প্রয়োগও দরকার। অর্থাৎ গণপরিবহনে অর্ধেক যাত্রী, সবাই মাস্ক পরবে, অফিস-আদালত অর্ধেক জনবল দিয়ে চলার কথা বলা হয়েছে। এগুলো ভালোভাবে হচ্ছে। কিন্তু বাণিজ্যমেলা চলছে, যা খোলা রাখা উচিত না। এখন এইগুলোর যদি বাস্তব প্রয়োগ না হয়, তাহলে ভালো ফলাফল আসবে না।
এজন্য আমরা বলেছি কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।
অধ্যাপক সহিদুল্লাহ বলেন, করোনাভাইরাস সংক্রান্ত জাতীয় কমিটি সব সময়ই বড় ধরনের জনসমাগম বন্ধের পরামর্শ দিয়ে এসেছে। এর মধ্যে সবই পড়ে। আমরা যে কোনো ধরনের সভা-সমাবেশ, জনসমাগম বন্ধের সুপারিশ আগে থেকেই করে আসছি। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি বাণিজ্যমেলা বন্ধ করে দেওয়া, গ্রন্থমেলাটা আরও কিছুদিন পিছিয়ে দেয়া উচিত।

লকডাউন দেওয়ার কোনো সুপারিশ করা হয়েছে কি না- এ প্রশ্নের উত্তরে অধ্যাপক সহিদুল্লাহ বলেন, লকডাউন এই মুহূর্তে দিয়ে খুব লাভ হবে না। লকডাউন দেওয়ার আগে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করা জরুরি। ওমিক্রনের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয়ে গেছে। যখন দেখবো হাসপাতালগুলোয় রোগীর চাপ সামাল দিতে পারছি না, তখন লকডাউন দেবো। লকডাউনে কিছু সুবিধা হবে, কিন্তু জীবিকার ওপর যে প্রভাব পড়বে, তাও কম না। এই বিষয়টাও মাথায় রাখতে হবে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
পাঠকের মতামত
**মন্তব্য সমূহ পাঠকের একান্ত ব্যক্তিগত। এর জন্য সম্পাদক দায়ী নন।
Kazi
২৫ জানুয়ারি ২০২২, মঙ্গলবার, ৪:০৮

লকডাউন দিতে সবার জন্য সরকারি প্রণোদনা ( দিন মজুরের দৈনিক আয়ের সমান) দিতে হয়। বাংলাদেশের সে সামর্থ্য কম, তাছাড়া তা জনগণের কাছে পৌঁছানোর নিশ্চিত সিস্টেম ও প্রতিষ্ঠিত নাই। যা অন্যান্য দেশে চালু আছে ।

অন্যান্য খবর