বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে রোহিঙ্গা নাগরিকত্ব ভেরিফিকেশনের জন্য সম্প্রতি গঠন করা এড-হক টাস্ক ফোর্সের প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত। অপরদিকে মিয়ানমারের পক্ষে নেতৃত্ব দিয়েছেন দেশটির অভিবাসন ও জনসংখ্যা মন্ত্রণালয়ের উপ-মহাপরিচালক ইয়ে তুন ও। ভার্চুয়াল ওই বৈঠকে বাংলাদেশের নানা সীমাবদ্ধতা ও চ্যালেঞ্জের মধ্যেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবতার কারণে যেভাবে রাখাইন থেকে আসা বিপুল সংখ্যক বাস্তচ্যুত মানুষকে আশ্রয় দিয়েছেন তা তুলে ধরেন শাহ রেজওয়ান হায়াত। তবে মিয়ানমারে এই বাস্তচ্যুতদের আগের বাসস্থানের ভেরিফিকেশনের গতি ধীর হওয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। ভেরিফিকেশনের প্রক্রিয়ায় গতি আনতে মিয়ানমারকে সাহায্যের প্রস্তাবও দেয়া হয় আলোচনায়। শাহ রেজওয়ান হায়াত বলেন, ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ার অসুবিধা ও দূরত্ব কাটিয়ে তুলতে পারলে বাস্তচ্যুতদের টেকশই প্রত্যাবর্তন কার্যক্রম দ্রুত শুরু করা যাবে। এছাড়া তিনি রাখাইনে বাস্তচ্যুতদের জন্য সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিত ও তাদের মধ্যে ভরসা তৈরির উপরেও জোর দিয়েছেন।
এদিকে নিজেদের প্রযুক্তিগত সমস্যা ও তথ্যের ঘাটতির কথা জানিয়ে মিয়ানমারের প্রতিনিধিরা ভেরিফিকেশন কার্যক্রম শেষ করতে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তারা আশা প্রকাশ করেন যে, এ প্রক্রিয়া শেষ করতে নতুন গঠিত টাস্ক ফোর্স সহায়ক হবে।
রোহিঙ্গাদের অতি তাড়াতাড়ি তাদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়া হোক
Emon
২৭ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ১০:৩৪মিয়ানমার সামরিক জান্তা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বৈধতা পাওয়ার জন্য নানান কৌশল অবলম্বন করে যাচ্ছে আমি মনেকরি এটা তারই অংশ প্রতিবেশি বাংলাদেশের সমর্থন তার এমুহূর্ত বিষন দরকার তাই চীনের পড়ানো diplomacy কে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের সাথে cheating করে নিজের সার্থ হাসিল করা ছাড়া আর কিছু না। শেষ কথ হল মিয়ানমারের সাথে কোন অবস্তায় বাকিতে কাজ করা যাবে না। ক্যাশে যা আদায় করা যায় তাই পাবেন। বাকিটা বাকির খাথায় থেকে যাবে আজীবন যেমনটা বিগত সময় ইতিহাস বলে।