× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

শৈল্পিক ঘুমের রাজা বাদুড়

শরীর ও মন

অনলাইন ডেস্ক
১৯ মার্চ ২০১৯, মঙ্গলবার

ঘুমকে দৈনন্দিন উপভোগ করে না, এমন কে আছে? তবে কিছু প্রাণি এই তন্দ্রাকে একটি ভিন্ন মাত্রায় নিয়ে গেছে। ১৫ মার্চ বিশ্ব ঘুম দিবস উপলক্ষে কিছু প্রাণির ওপর অনুসন্ধান চালানো হয়েছে, যারা ঘুমকে শিল্পে পরিণত করেছে।
অধিকাংশ প্রাণির জন্যই ঘুম জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। একজন লোক তার জীবনের একতৃতীয়াংশ সময় ঘুমে পার করে দেয়া স্বত্ত্বেও ঘুমের রাজ্য তার কাছে পুরোপুরি বোধগম্য নয়।

দৈনিক এই কর্মবিরতির সময়টাতে আমাদের শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলো পুনর্বিন্যাস হয় এবং শরীরের হ্রাসপ্রাপ্ত শক্তি সংরক্ষণ হয়। কর্ম উদ্যমের জন্যও ঘুম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মানসিক শক্তি, স্মৃতিশক্তি ও দক্ষতার জন্যও ঘুম প্রয়োজনীয়। এছাড়া জাগ্রত অবস্থায় মনযোগের সাথে কোনো কাজ করতে সহায়তা করে ঘুম।

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, একজন প্রাপ্ত বয়স্ক লোকের জন্য প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। ১৩-১৯ বছর বয়সী কিশোরদের জন্য প্রয়োজন ৯-১০ ঘণ্টা।
এছাড়া বর্ধণশীল শিশুদের জন্য দৈনিক ১৫-১৬ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন।
ঘুমের রাজা বলা হয় দক্ষিণ আমেরিকার বাদামী বাদুড়কে। এটি দৈনিক ২৪ ঘণ্টার মধ্যে একটানা ১৯.৯ ঘণ্টা ঘুমায়, যা দিনের ৮০ শতাংশের বেশি। দীর্ঘ ঘুমের তালিকায় ২য় অবস্থানে আছে সাঁজোয়া জাহাজ, এটি দৈনিক ১৮.১ ঘণ্টা ঘুমায়, যা দিনের প্রায় ৭৫.৪ শতাংশ। আবার সবচেয়ে কম সময় ঘুমায় আফ্রিকার গুল্ম হাতি। এটি দৈনিক মাত্র দুই ঘণ্টা সময় ঘুমে অতিবাহিত করে। দক্ষিণ আফ্রিকার উইটওয়াটারসরেন্ড বিশ^বিদ্যালয়ের গবেষণার অধ্যাপক পল ম্যাঙ্গার ও তার সহকর্মীদের প্রকাশিত এক গবেষণা পত্রে এ তথ্য পাওয়া যায়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর