যত কঠিনই হোক ক্ষত কেটে ফেলতে হবে। দাগ মুছে ফেলতে হবে। সময় নষ্ট করা যাবে না। শোভন-রাব্বানীর বেলায় এমনটাই ঘটেছে। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে তাদের বেলায়। আর এর মাধ্যমে মেসেজ দেয়া হয়েছে- বিতর্কিত কেউই পার পাবে না। আর এমন কঠিন সিদ্ধান্ত একমাত্র শেখ হাসিনাই নিতে পারেন। গোটা দেশে এখন আলোচনা এ বিষয়টিই। রাস্তা-ঘাটে, হাট-বাজারে, মজমা-আড্ডায় সর্বত্র আলোচনা শেখ হাসিনাই পারেন সত্যকে আকড়ে ধরতে। আর পারবেনই না কেন? একজন শোভন ও একজন রাব্বানীর জন্য তো গোটা ছাত্রলীগ প্রশ্নের মুখে দাঁড়াতে পারে না। কাঠগড়ায় দাঁড়াতে পারে না। তাই প্রধানমন্ত্রী সময় নেননি। সময় দেননি। একেবারে মেসেজ ক্লিয়ার-যত কাছেরই হোক না কেন? ক্ষত কিংবা দাগ লাগলেই খতম। শোভন-রাব্বানীর এ ঘটনায় গোটা ছাত্রলীগ পরিবার এখন সজাগ ও সতর্ক। ভবিষ্যতে কেউ বেপরোয়া হতে গেলেই থমকে দাঁড়াবে। ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী। আপনার সময়োপযোগী সিদ্ধান্তের কারণে। আপনার এ সিদ্ধান্ত গোটা ছাত্রলীগ পরিবারকে বাঁচিয়ে দিয়েছে।