× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

হার মানতে নারাজ

ষোলো আনা

ষোলো আনা ডেস্ক
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, শুক্রবার
প্রতীকী ছবি

আমেনা বেগম। বয়স মাত্র ৩৫। স্বামীর সঙ্গে যোগাযোগ নেই তার। শুধু জানেন ঢাকায় থাকেন। বিয়ে করেছেন আরেকটা। ২ বছর ধরে কোনো যোগাযোগ নেই। এক পুত্রসন্তানকে নিয়ে যুদ্ধ তার। ছেলে আমিনুর রহমান পড়ে পঞ্চম শ্রেণিতে।
হেরে যাওয়ার পাত্র নন তিনি। কঠোর পরিশ্রমী হত দরিদ্র আমেনা দেখছেন নতুন স্বপ্ন।

আমেনার বাড়ি নীলফামারী জেলার, ডোমারে। স্বামী চলে যাওয়ার পর থেকে থাকেন বাবার বাড়িতে। মিলেছে কোনোরকম মাথা গোঁজার ঠাঁই। এখানে তিনি পালন করেন গরু। তার তত্ত্ব্বাবধানে বড় হয় দু’টি গরু। পরম যত্নে গরু দু’টি ৮ মাস ধরে পালন করেছেন তিনি। বিক্রির জন্য দিয়ে দেন বড় ভাইয়ের হাতে। তার ভাই ধানের ব্যবসা করেন। তবে কোরবানি ঈদে বিভিন্ন এলাকা থেকে গরু নিয়ে ঢাকায় বিক্রি করেন।

বড় ভাই রাজধানীতে আনেন ১৮টি গরু। সব গরু বিক্রি হয়। আর তার বোনের গরু দু’টি বিক্রি করে মেলে প্রায় ২ লাখ টাকা। এতে লাভ হয় প্রায় ৮০ হাজার টাকা। এই টাকা দিয়ে আবার ২টি গরু কিনেছেন ৪৫ হাজার টাকা দিয়ে। বাকি টাকা সারা বছরের চলার রশদ। এছাড়াও তিনি করেন মৌসুমি বিভিন্ন কৃষি কাজ।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর