× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

দেশে দেশে ধর্ষণের শাস্তি

ষোলো আনা

আনোয়ার এইচ খান ফাহিম
১৬ অক্টোবর ২০২০, শুক্রবার
ছবিঃ জীবন আহমেদ

ধর্ষণ একটি জঘন্য অপরাধ হিসেবে বিশ্বের সব দেশেই বিবেচিত। বিধান রয়েছে কঠোর শাস্তির। ধর্ষণ এর ধরনের ওপর নির্ভর করে শাস্তি হিসেবে ধর্ষকের লিঙ্গ কেটে দেয়ার মতো আইনও বিশ্বে রয়েছে এবং এর ব্যবহারও হচ্ছে। এমন আইন রয়েছে চীনে এবং সেদেশে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। সৌদিতে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড এবং তা দ্রুত সময়ে জনসমক্ষে শিরশ্ছেদ করে মৃত্যু নিশ্চিত করা। ইরানে ধর্ষককে জনসমক্ষে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে অথবা গুলি করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। মিশরেও অনেকটা একইভাবে ধর্ষককে জনসমক্ষে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। ইউরোপের দেশ গ্রিসে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড এবং ধর্ষককে আগুনে পুড়িয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়।
উত্তর কোরিয়াতে ধর্ষককে ফায়ারিং স্কোয়াডে নিয়ে গিয়ে মাথায় গুলি করে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড এবং তা রায়ের সাত দিবসের ভিতরে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করা এবং আফগানিস্তানেও একইরকম ভাবে রায়ের চারদিনের মধ্যে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড। আবার অনেক দেশে ধর্ষণের শাস্তি কয়েক বছরের জেল মাত্র। যেমন রাশিয়াতে ধর্ষণের শাস্তি ৩ বছর থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত কারাবাস। আবার নরওয়ে এবং নেদ্যারল্যান্ডসে এই শাস্তি ৪ বছর থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত কারাবাস। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে ধর্ষণের শাস্তি ৭ বছর থেকে ১৪ বছর কারাবাস এবং সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশ আমেরিকাতেও ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন। তবে সেখানে অঙ্গরাজ্য আইন ও ফেডারেল আইন নামে দুই রকম আইন আছে ধর্ষণের সাজার ক্ষেত্রে। অঙ্গরাজ্যগুলো ভিন্ন ভিন্ন শাস্তির বিধান পালন করে থাকে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর