ছোট্ট আল-আমিন। বয়স মাত্র ১২। বাবার এক পা নেই। পরিবারের হাল ধরতে রাজধানীতে রিকশা চালাতো সে। ১৫ বছর আগে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবার এক পা কেটে ফেলতে হয়। মা-বাবা ও দুই বোনের সংসার। মা বাসাবাড়িতে কাজকর্ম করেন। একদিকে সংসার অন্যদিকে বাবার চিকিৎসার খরচ জোগাড় করতে হয়। মানবজমিনের ‘ষোলো আনা’য় ‘ছোট্ট আল আমিনের প্যাডেল’ শিরোনামে একটি খবর প্রকাশিত হয় ১১ই সেপ্টেম্বর।
এরপর আল-আমিনের সাহায্যার্থে এগিয়ে আসেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মো. মাসুদ।
তিনি পঙ্গু আল- আমিনের বাবাকে একটি দোকান করে দেন, তার এলাকা নীলফামারীতে। আল- আমিনের বাবা মোশারফ হোসেন বলেন, আমি এই দোকান দিয়ে ইন্শাআল্লাহ সংসার চালিয়ে নিতে পারবো। আর আল-আমিনকে অবশ্যই স্কুলে পাঠাবো।
শামীম হাসান
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ১২:৫৬জনাব মোশারফ হোসেন। সালাম। একটি উপদেশ মনে রাখবেন। কখনো কোন অবস্থায়,সে যতই নিজের কাছের লোক হউক না কেন, বাকী তে মুদি ব্যাবসা করবেন না। সব হারাবেন। তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।