× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ব্যতিক্রম মেহজাবিন

বিনোদন

স্টাফ রিপোর্টার
২০ অক্টোবর ২০২০, মঙ্গলবার

আবারো অল্প সময়ে ইউটিউবে কোটি ভিউ’র মাইলফলক অতিক্রম করলো জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবিন চৌধুরী অভিনীত একটি নাটক। নাম ‘মি. অ্যান্ড মিস চাপাবাজ’। এতে অপূর্বর বিপরীতে জুটি বাঁধেন এই গ্ল্যামারকন্যা। রাজীব আহমেদের রচনায় নাটকটি পরিচালনা করেন রুবেল হাসান এবং প্রযোজনা করেছে সিএমভি। মেহজাবিন বলেন, এটি বাংলাদেশের ইউটিউব ইতিহাসে ‘বড় ছেলে’র পরে ২য় দ্রুততম কোটির মাইলফলক অতিক্রমকৃত নাটক। এতো কম সময়ে এতো বড় প্রাপ্তি আসলেই অবিশ্বাস্য। ধন্যবাদ এই নাটকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে। সম্প্রতি এই অভিনেত্রীর আরো একটি নাটক আলোচনায় আসে।
গেল ১লা অক্টোবর মুক্তির পর থেকেই ইউটিউবে ট্রেন্ডিংয়ে উঠে এসেছে তার অভিনীত ‘জন্মদাগ’ নাটকটি। ভিকি জাহেদ পরিচালিত এই নাটকে আফরান নিশোর বিপরীতে অভিনয় করেন মেহজাবিন। এ অভিনেত্রী বলেন, ভিকি জাহেদের কাজ আমার খুবই পছন্দের। তিনি যখন গল্পটা শোনালেন, সবাই ভেবেছি দর্শকরা দেখুক আর না দেখুক, আমরা নিজেদের সেরাটা দিয়ে নাটকটি বানাবো। দর্শকরা সাধারণত রোমান্টিক বা কমেডি নাটক পছন্দ করেন। এ ধরনের ডার্ক থ্রিলারধর্মী নাটক দর্শকরা গ্রহণ করেছে দেখে ভালো লাগছে। আমি ব্যতিক্রম কাজ করতে পছন্দ করি। একই ধরনের কাজ করতে ভালো লাগে না। তাই সব সময় আলাদা ধরনের গল্প ও চরিত্র খুঁজি। এদিকে এই অভিনেত্রী এখন ব্যস্ত নতুন নাটক নিয়ে। এরইমধ্যে মিজানুর রহমান আরিয়ানের ‘ভাগ্যক্রমে’ ও মেহেদী হাসান জনির ‘পার্টনার’ শিরোনামের নাটকের শুটিং শেষ করেছেন তিনি। চলতি মাসে ওটিটি প্ল্যাটফরমের জন্য শিহাব শাহীনের পরিচালনায় তার একটি টেলিছবিতে কাজ করার কথা ছিল। কিন্তু এর শুটিং পেছানো হয়েছে। মেহজাবিন চলতি সময়ের টিভি নাটক নিয়ে বলেন, আমাদের নাটক প্রতিনিয়ত এগিয়ে যাচ্ছে। এখন নাটকের দর্শকরা দেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। তবে বেশকিছু সমস্যাও আমাদের আছে। দুনিয়ার কোথাও দুইদিনে একটি নাটকের ২৪ থেকে ৩০টি সিকোয়েন্স করা সম্ভব নয়। আমাদের তা হচ্ছে। এতো অল্প বাজেটে কাজ হয়, যেটা ভাবনারও বাইরে। আমাদের একটি নকল হাসপাতাল নেই বলে কোভিড পরিস্থিতিতে হাসপাতালে শুটিং করা সম্ভব হচ্ছে না। তাই চিত্রনাট্য থেকে সেই দৃশ্য বাদ দিতে হচ্ছে। এয়ারপোর্টের দৃশ্যগুলোও কেবল যাওয়া-আসা বা প্লেন ওড়া দেখিয়ে সারতে হয়। অথচ এসবের জন্য অন্যান্য দেশে ফিল্মসিটি আছে, শুটিং স্টুডিও আছে, লোকেশনের সব রকম ব্যবস্থা আছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর