× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

চতুর্থ দফায় পাঠালেন করোনা সামগ্রী / মার্চের মধ্যে ঢাকা আসছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

অনলাইন

কূটনৈতিক রিপোর্টার
(৩ বছর আগে) অক্টোবর ২৮, ২০২০, বুধবার, ৭:০৯ পূর্বাহ্ন

করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে আগামী বছরের শুরুতে ঢাকা সফর করবেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোয়ান। জানুয়ারিতে ঢাকায় প্রস্তাবিত ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলন কিংবা মার্চে মুজিব বর্ষের সমাপনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারেন তিনি। আঙ্কারার তরফে এমন ধারণা দেয়া হয়েছে জানিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যকার বিদ্যমান সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে আগ্রহী প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান। অনেক আগে থেকেই তার সফরের কথাবার্তা চলছে। করোনার কারণে এটি থমকে আছে। পরিস্থিতির উন্নতি হওয়া মাত্রই এরদোয়ানের সফরটি হবে। বৈশ্বিক মহামারি কোভিড-১৯ পরিস্থিতি বিবেচনায় জানুয়ারিতে ডি-এইট এর শীর্ষ সম্মেলন ভার্চ্যুয়ালি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। এমন ধারণা দিয়ে সেগুনবাগিচার এক কর্মকর্তা বলেন, সে ক্ষেত্রে ১৭ই মার্চ মুজিববর্ষের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্টের স্ব-শরীরে অংশগ্রহণের প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে।
এ নিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বুধবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে আগামী ডি-৮ সম্মেলন বা মুজিববর্ষের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট সম্মত জানিয়ে বলেন, আমরা তাকে স্বাগত জানাতে উদগ্রীব হয়ে আছি। তিনি যেভাবে সফরের আগ্রহ দেখিয়েছেন তাতে আমরা খুবই আনন্দিত। ঢাকায় তুরস্কের নতুন মিশন উদ্বোধনে শিগগির দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রী আসছেন বলেও জানান মন্ত্রী মোমেন। তুর্কি প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত আগ্রহে বাংলাদেশকে চুতর্থ দফায় করোনার চিকিৎসা সামগ্রী হস্তান্তর অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন এসব কথা বলেন। গতকাল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মা’য় ঢাকাস্থ তুর্কি রাষ্ট্রদূত উসমান তুরান প্রেসিডেন্ট প্রদত্ত ওই করোনার চিকিৎসা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন। এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার সাম্প্রতিক তুরস্ক সফরের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, আঙ্কারায় বাংলাদেশ দূতাবাসের নিজস্ব ভবন উদ্বোধনের পর আমি প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করি। সে সাক্ষাতে তিনি দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদারে বেশ কিছু প্রস্তাবনা দিয়েছেন। তিনি দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য দুই শ কোটি ডলারে উন্নীতকরণে দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এ ছাড়া উভয় দেশের বাণিজ্য মেলায় পারস্পরিক অংশগ্রহণ নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের তাগিদ দিয়েছেন। বাংলাদেশে তুরস্কের সহযোগিতায় একটি আধুনিক হাসপাতাল নির্মাণে প্রয়োজনীয় জমি বরাদ্দের প্রস্তাবও দিয়েছেন তিনি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখন সেই সব প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাজ করছে। মন্ত্রণালয়ের তরফে জানানো হয়Ñ তুরস্কের পক্ষ থেকে চতুর্থ দফায় প্রদেয় উপহার সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ১০ হাজার পিস এন-৯৫ মাস্ক, ১০ হাজার পিস গাউন, ১০ হাজার কাভার অল এবং ২০টি ভেন্টিলেটর ২০টি মনিটর এবং ২০টি স্ট্যান্ড সেট।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর