× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, বুধবার , ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৫ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

টঙ্গী প্রেস ক্লাবের চুরি হওয়া মালামাল উদ্ধার, আটক ১

বাংলারজমিন

স্টাফ রিপোর্টার, টঙ্গী থেকে
৩০ অক্টোবর ২০২০, শুক্রবার

টঙ্গী প্রেস ক্লাবে দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনায় আবু বক্কর (১৯) নামে এক চোরকে আটক করেছে টঙ্গী পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের বাড়ি পিরোজপুর জেলার ইন্দুরকান্ধি থানাধীন বটতলা বালিপাড়া গ্রামের রুহুল আমিনের ছেলে। বর্তমানে তারা টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন কাদেরিরা টেক্সটাইল মিলের উত্তর পাশ্বে একটি শিল্পপ্লটের ভেতরে বসবাস করছে। গ্রেপ্তারকৃতদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
গত ২২শে অক্টোবর রাতে প্রেস ক্লাবের তালা কেটে ভেতরে প্রবেশ করে এই চুরির ঘটনা ঘটায়। এ ঘটনার পর টঙ্গী প্রেস ক্লাব কর্তৃপক্ষ টঙ্গী পশ্চিম থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের ভিত্তিতে গতকাল  বেলা সাড়ে ১১টার সময় টঙ্গী পশ্চিম থানার এস আই নজমুল হক সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে তাদের বাসায় অভিযান চালিয়ে আবু বক্করকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী তাদের বাসা থেকে বস্তা ভর্তি অবস্থায় চুরি হয়ে যাওয়া (DELL) কোম্পানির একটি কম্পিউটার, (SAMSUNG) কোম্পানির একটি এলইডি টিভিসহ আরো অন্যান্য মালামাল উদ্ধার করা হয়।
এ বিষয়ে প্রেস ক্লাবের সভাপতি এম. এ হায়দার সরকার বলেন, কম্পিউটার অপারেটর ও অফিস সহকারী আব্দুল কাদের ঘটনার আগের দিন ছুটিতে ছিল। চোর আবু বক্কর সেই সুযোগে ওইদিন দিবাগত রাতে এই চুরির ঘটনাটি ঘটায়।
এ বিষয়টি টঙ্গী পশ্চিম থানার ওসি এমদাদুল হককে জানানো হলে তিনি তাৎক্ষণিক অফিসার পাঠান এবং নিজে এসে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এই চুরির ঘটনার মালামাল উদ্ধার করতে তিনি দ্রুত পদক্ষেপ নেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে ক্লাব কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় এবং ক্লাবের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে চোর শনাক্ত করা হয়।
এ ব্যাপারে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার অপরাধ (দক্ষিণ) ইলতুৎ মিশ বলেন, প্রত্যেকটা অপরাধী নিজেকে অনেক চালাক মনে করেন। কিন্তু তার পরেও তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে পারে না। তবে সিসি টিভির ফুটেজ থাকায় চোর ধরতে আমাদের তেমন কষ্ট হয়নি। গুরুত্বপূর্ণ সকল জায়গায় বা প্রতিষ্ঠানকে সিসি টিভির আওতায় আনলে এ সকল অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানর সম্ভাবনা কম থাকে। ঘটলেও দ্রুত অপরাধীকে গ্রেপ্তার করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বেশি সময় লাগে না।
 
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর