তিনি এখন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বিশেষ আস্থাভাজন। সেই মুকুল রায় ও তার স্ত্রীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টের যাবতীয় নথি পাঠানোর নোটিশ দিয়েছেন ভারতের এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। চাওয়া হয়েছে ২০১৮, ২০১৯, ২০২০’র আয়কর রিটার্নের কপি। এছাড়াও ২০১৩ সালের পর মুকুল রায় যে সব সম্পদ কিনেছেন তার বিস্তারিত তথ্যও চাওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, সারদা কেলেঙ্কারির উদ্ঘাটন এই ২০১৩ সালেই। কিন্তু, হটাৎ মুকুল রায় কেন? তথ্যাভিজ্ঞ মহল এই প্রশ্নের জবাবে দুটি কথা বলছেন, এক, বিজেপি তাদের স্বচ্ছতা দেখাতে চাইছে। দুই, পিকচার আভি বাকি হায়, সবে তো ট্রেলার শুরু। অর্থাৎ, একুশের নির্বাচনের আগে আবার খুঁচিয়ে তোলা হবে সারদা ও নারোদা কান্ড। ইঙ্গিত সেইরকমই।।