× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৯ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ডেইলি এনকে’র খবর /উত্তর কোরিয়ায় ৪ সেনাকে ফায়ারিং স্কোয়াডে হত্যা

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৩ বছর আগে) নভেম্বর ৩০, ২০২০, সোমবার, ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন

উত্তর কোরিয়ায় ফায়ারিং স্কোয়াডে হত্যা করা হয়েছে চার সেনা কর্মকর্তাকে। এর মধ্যে রয়েছেন দু’জন পদস্থ সীমান্ত রক্ষী। এ ছাড়া আছেন দু’জন র‌্যাঙ্ক এন্ড ফাইল সেনা। পাচারের সঙ্গে তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল বলে বলা হয়েছে। অভিযোগ তারা হায়েসান শহরে পাচার কাজে যুক্ত ছিলেন। উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাস সংক্রমণের আতঙ্কে উত্তর কোরিয়া তার সব সীমান্তই বন্ধ করে দিয়েছে। এর আগে এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সমুদ্রে মাছ ধরা পর্যন্ত নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কারণ, উত্তর কোরিয়ায় ওষুধের স্বল্পতা আছে।
একবার সেখানে করোনা ভাইরাস প্রবেশ করলে তাতে বড় রকমের মহামারি দেখা দিতে পারে বলে আতঙ্কিত পিয়ংইয়ং। তাই পাচার করা যে কোনো পণ্যের মাধ্যমে সেখানে করোনা ভাইরাস সংক্রমিত হতে পারে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডেইলি এনকে। শুক্রবার একটি সূত্র এর সঙ্গে টেলিফোন সংলাপে বলেছেন, যাদেরকে ফায়ারিং স্কোয়াডে হত্যা করা হয়েছে তার মধ্যে রয়েছেন কমান্ডার, রাজনৈতিক অফিসার এবং দু’জন সেনা সদস্য। এরা হলেন বর্ডার সিকিউরিটি কমান্ডের ২৫তম ব্রিগেডের একজন কমান্ডার, ২৫তম রেজিমেন্টের একজন অফিসার, ফোর্থ ও থার্ড কোম্পানির দু’জন সেনা সদস্য। তাদেরকে ফায়ারিং স্কোয়াডে হত্যা করা হয়েছে ২২ শে নভেম্বর। ওই সূত্র বলেছেন, মিনিস্ট্রি অব স্টেট সিকিউরিটির কর্মকর্তারা রায়োনবং এয়ারফিল্ডে গিয়েছিলেন। তারা এসেছিলেন পিয়ংইয়ং থেকে। তারাই ওই রায়োনবং এয়ারফিল্ডে ফায়ারিং স্কোয়াতে ওই চার ব্যক্তিকে হত্যা করে। এই মৃত্যুদন্ড কার্যকরের সময়টি লক্ষ্যণীয়। ২১ শে নভেম্বর হায়েসান শহর থেকে লকডাউন প্রত্যাহার করা হয়েছে। এর একদিন পরেই তাদেরকে হত্যা করা হয়েছে। এর অর্থ এই যে, কর্তৃপক্ষ কত সিরিয়াসলি নিয়েছে বিষয়টিকে। সূত্রমতে, উত্তর কোরিয়া কর্তৃপক্ষ এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছে সেন্ট্রাল মিলিটারি কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান রি পিয়ং চোলের সঙ্গে। তিনি গত সপ্তাহে হায়েসানে ফিরেছেন। এরপরই ওই আলোচনা হয়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর