× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, বৃহস্পতিবার , ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ভালো কাজের স্বীকৃতি পেলেন ২২ শিক্ষক

শিক্ষাঙ্গন

স্টাফ রিপোর্টার
(৩ বছর আগে) জানুয়ারি ৫, ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:৩৪ অপরাহ্ন

করোনা মহামারিতে শিখন শেখানো কার্যক্রমে মানিকগঞ্জ জেলায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী শিক্ষকদের সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। ২২ জন শিক্ষক এই সম্মাননা পান।

আজ মঙ্গলবার সকাল ১০ টায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে মানিকগঞ্জ পিটিআই ইন্সটিটিউটে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করা হয়। শিক্ষকদের  কার্যক্রম তিন মিনিটের একটি ভিডিও সকলের সামনে তুলে ধরা হয়। করোনার সময় শিক্ষকরা বিভিন্ন ভাবে শিক্ষার্থীদের নিয়মিত খোঁজ খবর নেন, অনলাইন ক্লাসে ছাত্র ছাত্রীদেরকে অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করেন। তাদের মধ্যে মাস্ক বিতরণ, স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সচেতন করা এবং অনলাইন ক্লাসে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ব্যায়াম শেখান।

প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলে যেখানে শিক্ষার্থীদের হাতে মোবাইল ফোন নেই, তারা যেন লেখাপড়া থেকে দূরে সরে না যায় এজন্য অনেক শিক্ষক নিয়মিত তাদের বাড়িতে গিয়ে খোঁজ নিয়ছেন। করোনা মহামারিতে শিক্ষা হবে বাড়িতে- এমন স্লোগানকে সামনে রেখে তারা শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠদান কর্মসূচির ব্যবস্থা করেছেন।

অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তাপস কুমার অধিকারী ( জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, মানিকগঞ্জ), নিখিল চন্দ্র বসাক (সুপারিন্টেন্ডেন্ট, পিটিআই, মানিকগঞ্জ), মোছাঃ জোৎস্ন্যা খাতুন (সহকারি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার, মানিকগঞ্জ)। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন মোঃ আব্দুল হাই ( বিশিষ্ট সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিত্ব, শিবালয়, মানিকগঞ্জ) এবং মোঃ আব্দুল কাদের (অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক)।


সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি উপাস্থাপনায় ছিলেন মোঃ জিয়া উদ্দিন আহমেদ ( সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার।)

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি তাপস কুমার অধিকারী বলেন, দেশের প্রতিটি স্তরের শিক্ষকরা এভাবে এগিয়ে আসলে  আমাদের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার দিকে আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবেন। তারা ঘরে বসেই শিক্ষালাভ করতে পারবে।

মোঃ আব্দুল হাই বলেন, করোনার কারনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ  থাকায় শিক্ষার্থীরা যেন ঝরে না পরে এইজন্য শিক্ষকদের এসব কার্যক্রম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। শিক্ষকরা ছাত্রদের সঙ্গে এভাবে যোগাযোগ রক্ষার ফলে ছাত্র শিক্ষক সম্পর্কের উন্নতি সম্ভব হবে।

মোছাঃ জোৎস্ন্যা খাতুন বলেন, করোনা মহামারিতে আমরা অনেক কিছু হারালেও অনেক বিষয় শিখতে পেরেছি। ইচ্ছা থাকলে যেকোনো জায়গায় বসে শিক্ষালাভ করা যায়। করোনাকালীন সময়ে শিক্ষকরা যেভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য এগিয়ে এসেছেন এটা সত্যিকার অর্থে প্রশংসনীয়।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর