পাদটীকা: ———— সাময়িক চাহিদা ও উত্তেজনায়, ঐ সব অধৈর্য্য ও বেয়াদপ নারীর পাল্লায় পড়া মনির আমাদের দেশে হাজার হাজার, এসব মনিরেরা এ ধরনের লোভ, যৌন আবেগ, প্রেমের ঘোরে পড়ে, নিজের ধনসম্পদ ও টাকা পয়সা তুলে দিতে বাধ্য হয়.. । কারন প্রথম প্রথম ঐ সব কুলাঙ্গার চরিত্রহীন ও বিশ্বাসঘাতক নারীরা মনিরের মতো লোকদেরকে দিয়ে তাদের কামনা মিটায়, তারপর আস্তে আস্তে অবৈধ পরকীয়ায় আসক্ত মনিরদেরকে অডিও ভিডিও ও পরকীয়ার নানান রকম প্রমান ফাঁস করার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নিয়ে যায় টাকা পয়সা, ধনসম্পদ ইত্যাদি। আর সংসারগুলোকে করে দেয় বিরানভুমি। এসব পাপের শেষ পরিণতিটা হয় বড়ই ভয়াবহ, যা কিনা শেষঅব্দি হত্যাকাণ্ড দিয়ে অবসান হয়। সুতরাং বলব, সাধু সাবধান। নিজেও সাবধান থাকব, অন্যকেও সাবধান করব। স্বামীর অবহেলা, অযত্ন, উদাসীনতার ও শারীরিক অক্ষমতার গল্প, বন্ধু বানিয়ে তাকে বলা কিংবা এর প্রতিকার সরূপ পরকীয়ায় জড়ানো একটা সস্তা গল্প মাত্র। এরকম সমস্যা সমাধানের আসল সব প্রতিকার (স্বামীর চিকিৎসা ও সর্বশেষ বিবাহ বিচ্ছেদ হতে পারত এর বাস্তবসম্মত প্রতিকার) এদের বিকৃতে চিন্তা ও মননে এরা স্ব-ইচ্ছাতেই অবলুপ্ত করে থাকে। কারণ কু- কামনা চরিতার্থ করাতেই যে তাদের সকল অপযুক্তির আয়োজন। সুতরাং দুশ্চরিত্র নারী পুরুষ পারিবারিক বন্ধনে থেকে নানান দাম্পত্য সমস্যাকে অজুহাত বানিয়ে, জড়িয়ে পড়ে মারাত্মক চারিত্রিক অবক্ষয়ের করতলে, তলিয়ে সে যায় ধ্বংসের অতল নোংরা গহ্ববরে। সেই সাথে ডুবিয়ে দিয়ে যায় তার পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের সম্মান ও ইজ্জত। —লেখক: জিয়া উদ্দিন সোহাগ (খবরের লেখাটি তর্কপ্রাণ যুক্ত, বিশেষত এর উপাদান বিন্যাস যেভাবে করা হয়েছে মানবজমিন সংবাদ লেখাতে। তাই আমার এই পর্যালাচনামুলক পাদটীকা না লিখে পারলাম না। ধন্যবাদ)
সৃষ্টিশীলতা! ধর্ম সেকেলে! টাকার দরকার। টাকাই আসল। টাকার জন্য নিজ সন্তানকে হত্যা করে অপরকে আসামী করা হয়। টাকার জন্য অষ্টাদশী কন্যাকেও পতিতায় দেয়া হয়। আল্ট্রা মডার্ন। আগে একজনের চাকরি দিয়ে চলতো। এখন দু’জনেরটা দিয়েও হয় না।
এসবই ভারতীয় চ্যানেলে দেখা কাহিনী। যেটা এরা নিজেদের জীবনে শুধু প্রয়োগ করেছে মাত্র। সংস্কৃতির আগ্রাসন কত ভয়াবহ রূপ নিতে পারে এটা তার উজ্জল দৃষ্টান্ত। অবিলম্বে ব্যবস্থা নিন। তা না হলে এই ঘটনার বিষ্ফোরন ঘটবে আগামীতে। যেটি হয়তো আর আমাদের নাগালের মধ্যে থাকবে না। শুধুমাত্র নেশা নয় অর্থও শারিরীক চাহিদা সবই এখানে ভূমিকা রেখেছে। ছয় কোটি মানুষের ঢাকার শহর, কে কার ঘরে যাচ্ছে কি হচ্ছে এটা দেখার সময় কারো হাতে নেই। তাই সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করুন।
HOW IT POSSIBLE A HUSBAND CAN DO SUCH AS THING ! CAN'T BELIEVER. SHAME ON HIM FOR MONEY WHAT HE DID.
ঢাকা শহর আইশা মনের আশা ফুরাইছে, যেখানে সমাজ নাই, স্বজন নাই , অজান্তে কত ঘটনা পড়ছি দিন দিন, বেমালুম পৃথিবীর ইনফিনিটি।
দয়া করে এই ধরণের অধ্যয়ন চালিয়ে যান এবং প্রকাশ করুন। সুতরাং মনিরের মতো লোকেরা পিছনে যাবে এবং এটি করার জন্য হাজারবার চিন্তা করবে।
a
১৬ জানুয়ারি ২০২১, শনিবার, ১২:১৭দয়া করে এই ধরণের অধ্যয়ন চালিয়ে যান এবং প্রকাশ করুন। সুতরাং মনিরের মতো লোকেরা পিছনে যাবে এবং এটি করার জন্য হাজারবার চিন্তা করবে।