× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

ঝুঁকিপূর্ণ সময়ে ক্ষেপণাস্ত্রের মহড়া করেছে ইরান

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৩ বছর আগে) জানুয়ারি ১৩, ২০২১, বুধবার, ৩:৫৬ অপরাহ্ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তীব্র উত্তেজনা ইরানের। বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প তার ক্ষমতার মেয়াদে বাকি সময়টাতে ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক হামলা চালাতে পারেন বলে বিশেষজ্ঞরা মত দিয়েছেন। এরই মধ্যে কয়েকবার উপসাগরীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধবিমান টহল দিয়েছে। দেশের পথে ফেরত যাওয়া যুদ্ধজাহাজকে আবার ফিরিয়ে নেয়া হয়েছে উপসাগরীয় অঞ্চলে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যাতে গোপন পারমাণবিক কোডের সন্ধান না পান, অথবা তিনি যেসব কোড জানেন, তা ব্যবহার করতে যাতে না পারেন সে বিষয়ে শীর্ষ জেনারেলদের আহ্বান জানিয়েছেন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি। কারণ, ট্রাম্প শেষ সময়ে ওলট-পালট কিছু একটা করে দিতে পারেন। পরিস্থিতি যখন এমন, তখন বুধবার ইরানের সেনাবাহিনী তাদের স্বল্প পাল্লার নৌ ক্ষেপণাস্ত্রের মহড়া চালিয়েছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
এতে আরো বলা হয়, মধ্যপ্রাচ্যে ক্ষেপণাস্ত্র বিষয়ক যে বৃহৎ কর্মসূচি আছে, তার অন্যতম ইরান। ধারণা করা হয়, এসব অস্ত্র ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য তারা তৈরি করেছে বা কিনেছে। ইরানের এই সামরিক সক্ষমতাকে পশ্চিমারা একই সঙ্গে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতায় ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করে। মাকরান নামে যুদ্ধজাহাজ ইতিমধ্যে তৈরি করেছে ইরান। রাষ্ট্রীয় মিডিয়ায় একে ইরানের সবচেয়ে বড় যুদ্ধজাহাজ বলা হয়েছে। এর ওপর আছে একটি হেলিকপ্টার অবতরণের প্যাড, একটি ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চিং জাহাজ। এর নাম জেরেহ। ওমান উপসাগরে দু’দিনের মহড়ায় এগুলো অংশ নিয়েছে।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর