× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ১০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৪ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

এ কী জমানা!

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৩ বছর আগে) জানুয়ারি ১৮, ২০২১, সোমবার, ১০:৫৭ পূর্বাহ্ন

দুনিয়াজুড়ে এসব হচ্ছেটা কী? সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ মানুষ জাতি। এই মানুষের রয়েছে অন্য যেকোনো প্রাণির তুলনায় সর্বোৎকৃষ্ট বুদ্ধি, বিবেক। তাই সে আশরাফুল মখলুকাত। কিন্তু সম্প্রতি বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এমন সব খবর আসছে, যাতে হতবিহ্বল হতে হয়। হাত উঠে যায় মাথায়! এই যেমন জামাইয়ের সঙ্গে শাশুড়ির পলায়ণ, পিতার হাতে মেয়ের সম্ভ্রমহানী। ইত্যকার এমন ঘটনার অভাব নেই। এমনই একটি খবর জানাবো আপনাদের। খবরটি প্রকাশ করেছে লন্ডনের অনলাইন ডেইলি মেইল।
এতে বলা হয়েছে, নিজের সৎপুত্রের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন রাশিয়ার সোশ্যাল মিডিয়া তারকা ও ওয়েটলস ইনফ্লুয়েন্সার ম্যারিনা বালমাশেভা। ফলে সৎপুত্রের প্রতি ভীষণ মাত্রায় আসক্ত হয়ে পড়েন ম্যারিনা বালমাশেভা। এ জন্য তিনি স্বামীকে ডিভোর্স দিয়েছিলেন। তারপর সৎছেলের সঙ্গেই তার ঘরসংসার। এই সম্পর্কে সম্প্রতি  একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দিয়েছেন বালমাশেভা। তিনি ও তার ওই সৎছেলে উভয়েই তাদের প্রথম সন্তানের খবর উচ্ছ্বাসের সঙ্গে ঘোষণা করেছেন।

৩৫ বছর বয়সী এই নারী ১০ বছর সংসার করার পর তার সাবেক স্বামী অ্যালেক্সি শ্যাভিরিনকে (৪৫) ডিভোর্স দেন। এরপর বিয়ে করেন অ্যালেক্সির ছেলে ২১ বছর বয়সী ভ্লাদিমির শ্যাভিরিনকে। তবে অ্যালেক্সির সঙ্গে দাম্পত্য সম্পর্ক থাকার সময় থেকেই ম্যারিনা নিয়মিত সম্পর্কে জড়াতেন ভ্লাদিমিরের সঙ্গে। এরপরই জন্ম দিয়েছেন ফুটফুটে এক কন্যা শিশুর। তবে এখনো তার কোনো নাম রাখা হয়নি।

ইন্সটাগ্রামে ম্যারিনার রয়েছে ৫ লাখেরও বেশি ফলোয়ার। তার বর্তমান স্বামী (সৎছেলে) ভ্লাদিমিরের বয়স যখন ৭ বছর তখন থেকেই তাকে চেনেন তিনি। তার বাবা অ্যালেক্সির সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক ছিল ম্যারিনার। এক পর্যায়ে তারা বিয়ে করেন। সেই সংসার টিকেছিল ১০ বছর। এরপর অ্যালেক্সিকে ডিভোর্স দিয়ে ম্যারিনা বিয়ে করেন সৎছেলে ভ্লাদিমিরকে।

অ্যালেক্সির দাবি, তার ছেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছুটিতে বাড়িতে এলে ম্যারিনা তার ছেলেকে প্রলুব্ধ করেছে। ভ্লাদিমিরের এর আগে কোনো প্রেমিকাও ছিল না বলে জানান তার বাবা। বলেন, আমি বাড়িতে থাকার সময়েও তারা যৌন সম্পর্কে জড়াতে দ্বিধা করতো না। আমি তাকে ক্ষমা করে দিতে পারতাম, যদি সে আমার ছেলের সঙ্গে যৌনতায় না জড়াতো। আমি যখন ঘুমিয়ে থাকতাম তখন সে আমার ছেলের বিছানায় যেতো। এরপর এমনভাবে ফিরে আসতো যেনো কিছুই হয়নি।

ম্যারিনা ও ভ্লাদিমিরের কন্যা সন্তানের জন্ম হয় রাশিয়ার ক্রাস্নোদার হাসপাতালে। কোভিড পরিস্থিতির জন্য তার নতুন স্বামী সেখানে উপস্থিত ছিলেন না। ম্যারিনা তার মেয়ের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করেছেন। জানিয়েছেন, নাম রাখা নিয়ে আলোচনা চলছে।

ম্যারিনা সোশ্যাল মিডিয়ায় আগেও তার সৎ সন্তানকে বিয়ে করা নিয়ে সরব ছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, অনেকেই আমাকে আমার নতুন তরুণ স্বামীর জন্য মেকাপ ব্যবহার করতে বলেছিলেন। কিন্তু সে আমার প্রেমে পড়েছে, আমার ব্যক্তিত্বের প্রেমে পড়েছে। আমি যা তাই আমি তাকে দেখাতে চাই।

অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর