ঘুষ গ্রহণের মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিক হাফেজ আহমেদকে পাসপোর্ট প্রদান ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে
বহির্গমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক তারিক সালমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার দুপুরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন সংস্থাটির উপ-পরিচালক মো. আবু বকর সিদ্দিকী। তবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাসপোর্টের জিম গ্রাফিক হালিমা খাতুন শম্পাকে তলব করা হলেও তিনি হাজির হননি। একই অভিযোগে ১৭ই জানুয়ারি বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের পাসপোর্ট ও ভিসা পরিদর্শন শাখার পরিচালক সাইফুর রহমান এবং বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস সিলেটের পরিচালক একেএম মাজহারুল ইসলামকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হলেও অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে দুজনই সেদিন দুদক কার্যালয়ে হাজির হননি।
এর আগে ১১ই জানুয়ারি ওই চার কর্মকর্তাকে ঘুষ গ্রহণ ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে চিঠি পাঠায় দুদক। অভিযোগের বিষয়ে চিঠিতে বলা হয়, পাসপোর্ট অফিসের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণপূর্বক ভারতীয় নাগরিক হাফেজ আহমেদকে পাসপোর্ট প্রদান ও দুর্নীতির মাধ্যমে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শুধুমাত্র অনুসন্ধানের স্বার্থে বর্ণিত অভিযোগের বিষয়ে আপনার বক্তব্য শ্রবণ ও গ্রহণ করা একান্ত প্রয়োজন। চিঠিতে অভিযুক্তদের জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, টিআইএন সার্টিফিকেটের কপিসহ হাজির হয়ে বক্তব্য প্রদান করতে বলা হয়।।