× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, মঙ্গলবার , ৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

শরণখোলায় বাঘের চামড়াসহ চোরাকারবারি আটক

বাংলারজমিন

শরণখোলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
২১ জানুয়ারি ২০২১, বৃহস্পতিবার

বাগেরহাটের শরণখোলায় বাঘের চামড়াসহ মো. গাউস ফকির (৪৫) নামের এক চোরাকারবারিকে আটক করা হয়েছে। বনবিভাগ সূত্র জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ১৯শে জানুয়ারি রাতে উপজেলার রায়েন্দা-রাজৈর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায় বনবিভাগ ও র‌্যাব-৮ এর একটি দল যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। এ সময় তার কাছ থেকে একটি বাঘের চামড়া উদ্ধার করা হয়। আটক গাউস ফকির উপজেলার দক্ষিণ সাউথখালী এলাকার বাসিন্দা মৃত আব্দুল রশীদ ফকিরের ছেলে। উদ্ধারকৃত বাঘের চামড়াটি ৮ ফুট ১ ইঞ্চি লম্বা এবং ৩ ফুট ১ ইঞ্চি চওড়া।
সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মোহাম্মাদ বেলায়েত হোসেন বাঘের চামড়া উদ্ধারের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, গাউস ফকিরের কাছে বাঘের চামড়া আছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বনকর্মীরা ক্রেতা সেজে চামড়াটি ক্রয়ের জন্য গাউসের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। সর্বশেষ ১৩ লাখ টাকা চুক্তিতে চামড়াটি ক্রয়ের সিদ্ধান্ত হয় এবং পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী র‌্যাব-৮ এর সহযোগিতায় শরণখোলা রেঞ্জ কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন ও ব্যার-৮ এর মেজর মিজানের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করা হয়। পরে চুক্তির টাকা বুঝিয়ে দিয়ে চামড়াটি নেয়ার সময় তাকে বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে আটক করা হয়।
নাম গোপন রাখার শর্তে দক্ষিণ সাউথখালী এলাকার এক সমাজসেবক বলেন, গাউস ফকিরের বড় ভাইও দীর্ঘদিন ধরে বাঘ, হরিণ ও কুমিরের চামড়া পাচারের সঙ্গে জড়িত ছিল।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর