× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

জন্মদিনে শুভেচ্ছায় সিক্ত ফখরুল

অনলাইন

অনলাইন ডেস্ক
(৩ বছর আগে) জানুয়ারি ২৬, ২০২১, মঙ্গলবার, ১:১৬ অপরাহ্ন

জন্মদিনে শুভেচ্ছায় সিক্ত হয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মঙ্গলবার বিএনপি মহাসচিবের ৭৩তম জন্মবার্ষিকী। জন্মদিনে বিশেষ কোন আয়োজন না থাকলেও দলের বিভিন্ন সারির নেতাকর্মী, তার বন্ধু-বান্ধব ও নিকট আত্মীয়-স্বজনরা শুভেচ্ছা জানান। এছাড়া কয়েকজন বিদেশি বন্ধুও ফোনে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সজ্জন এই রাজনীতিবিদকে।
আজকের দিনটা কেমন অনুভব করছেন জানতে চাইলে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মানবজমিনকে বলেন, ইটস নাথিং স্পেশাল। আমি আসলে কখনোই জন্মদিন পালন করি না। আপনার জন্মদিনে প্রথম শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কে? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, আমি গতকাল রাতে ঠাকুরগাঁওয়ে ছিলাম। আমার স্ত্রী প্রথম আমাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে।
পরে আমার মেয়ে কল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছে। আর দেশ ও দেশের বাইরে থেকে আমার শুভাকাক্সক্ষীরা, আমার দলীয় নেতাকর্মীরা আমাকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। আমি সকলকে অশেষ ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই। এই জন্মদিনটা আমার জন্য একটা বেদনারও। কারণ এখন আমার যাওয়ার সময়টা ঘনিয়ে এসেছে। অর্থাৎ আরেকটা বছর আমার জীবন থেকে চলে গেল।
মির্জা ফখরুলের জন্ম ১৯৪৮ সালের ২৬শে জানুয়ারি। ছাত্রজীবনে ফখরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন শাখার সভাপতি এবং এসএম হল শাখারও নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করে শিক্ষাগতা পেশায় যোগ দেন তিনি। ঢাকা কলেজে অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। ১৯৮৬ সালে সরকারি চাকরি ছেড়ে সক্রিয় রাজনীতিতে আসেন তিনি। ১৯৮৮ সালে ফখরুল ঠাকুরগাঁও পৌরসভার প্রথম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ১৯৯২ সালে তিনি ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সভাপতি এবং কৃষকদলের প্রথমে সহসভাপতি এবং পরে সভাপতির দায়িত্বেও ছিলেন দীর্ঘদিন। তিনি বিএনপি থেকে দুই বার সংসদ সদস্য এবং প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সরকারের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করেন। দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য থেকে শুরু করে মির্জা ফখরুল সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব এবং খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের মৃত্যুর পর ২০১১ সালে দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব এবং ২০১৬ সালে ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ মহাসচিব নির্বাচিত হন ফখরুল।  ২০১৮ সালে একাদশ নির্বাচনে বগুড়া-৬ আসন থেকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি শপথ গ্রহণ না করায় ওই আসনের উপনির্বাচনে বিএনপির জিএম সিরাজ নির্বাচিত হন।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও রাহাত আরা বেগম দম্পতির ঘরে রয়েছে দুই কন্যা সন্তান। বড় মেয়ে মির্জা শামারুহ অস্ট্রেলিয়ায় স্বামী-সন্তান নিয়ে আছেন। ছোট মেয়ে মির্জা সাফারুহ ঢাকার ধানমন্ডির ‘স্যানি ডেল’ স্কুলে শিক্ষকতা করেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর