× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বৃটেনে এক বাংলাদেশির ছলনা!

বিশ্বজমিন

মানবজমিন ডেস্ক
(৩ বছর আগে) জানুয়ারি ২৭, ২০২১, বুধবার, ১০:১৫ পূর্বাহ্ন
প্রতীকী ছবি

১৯৯৬ সাল থেকে বৃটেনে বসবাস করছেন বাংলাদেশি সুলতান মাহমুদ (৪১)। তবে বৃটেনে তিনি সুলতান মাহমুদ নামে পরিচিত নন। তার নিয়োগকর্তা, চিকিৎসক ও অন্যদের কাছে তিনি পরিচিত রেজাউল করিম (৪৪) নামে একজন বৃটিশ নাগরিক হিসেবে। এই নামের এক ব্যক্তির ইন্স্যুরেন্স নাম্বার নকল করে নিজে ব্যবহার করেছেন এবং এই পরিচয়ে বৃটেনে বসবাস করছেন এক দশকের ওপরে। এ খবর দিয়েছে বৃটেনের অনলাইন ফ্রি মুভমেন্ট। ২০০৯ সালে তিনি অনির্দিষ্টকালের জন্য বসবাসের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন। এটা করেছিলেন তিনি নিজের প্রকৃত নাম ব্যবহার করে। এ সময় তিনি স্বীকার করেন ভুয়া নাম ধারনের কথা।
এক্ষেত্রে তার আবেদনের পক্ষে কিছু প্রমাণও উপস্থাপন করেন। এর সঙ্গে যুক্ত করেন ১৯৯৮ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত পি৬০ ফর্ম। তাতে তিনি দেখান তিনি রেজাউল করিম। তিনি দাবি করেন, বৃটেনে ডাবল লাইফ বা দুই পরিচয়ে বসবাস অভিবাসন আইনের লঙ্ঘন নয়। কিন্তু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার আবেদন প্রত্যাখ্যান করে। এতে অস্বস্তিকর এক অবস্থায় পড়েন তিনি। তিনি ২০১৬ সাল পর্যন্ত অবৈধভাবে বসবাস করতে থাকেন বৃটেনে। এত দীর্ঘ সময় তিনি বৃটেনে বসবাস করার কারণে সেখানে বসবাসের বৈধতা দাবি করেন। এতে আরো বলা হয়, বাংলাদেশি কোনো নাগরিক বৃটেনে ২০ বছর অবস্থান করার পর তিনি সেখানে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারবেন। সেই নিয়মের অধীনে রেজাউল করিম বৃটেনে বসবাসের আবেদন করেন। কিন্তু রেজাউল করিমের এ আবেদন প্রত্যাখ্যান করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দুটি ধারা উত্থাপন করে। এক্ষেত্রে আপিলে ফার্স্ট-টিয়ার ট্রাইবুনালের বিচারক আপিলের সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে সমর্থন করেন। তিনি বলেন, সুলতান মাহমুদ হিসেবে পরিচয় দেয়া ওই ব্যক্তি কমপক্ষে এক দশকের বেশি নানা রকম ছলনার আশ্রয় নিয়েছেন।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর