× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১১ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ন প্রকল্প / টাকা দিয়েও ঘর পাননি সবিতা (ভিডিও)

অনলাইন

মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
(৩ বছর আগে) জানুয়ারি ২৭, ২০২১, বুধবার, ১১:৫৮ পূর্বাহ্ন

‘ঘর দেবে কইয়্যা টাকা নিছে, ছবি নিছে, ভোটার কার্ডের ফটোও নিছে। হুনছি মোগো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসহায়দের ঘর দিছে। কিন্তু মোরা তো ঘর পাইলাম না? কষ্টে ভরা কন্ঠে কথাগুলো বলছিলেন মির্জাগঞ্জ উপজেলার কাঁকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের গাজীপুরা গ্রামের দরিদ্র  উমেষের স্ত্রী সবিতা রানী। তিনি বলেন, ‘ঘর দেয়ার কথা কইয়্যা মোগো গ্রামের তসলিম সিকদার মোর ও পোলার কাছ থেকে ১০ হাজার টাহা নিছে। বলছে, চেয়ারম্যানের টাকা দিলে ঘর দিবে। সে চেয়ারম্যানের লগেই থাহে। কত লোহে ঘর পাইলো, কিন্তু মোগো ঘর দিলো না। এখন টাহাও ফেরত দেয় না, টালবাহানা করে।
এই ভাঙাচোরা ঘরে থাহি। কোন রহম পান বেচিয়া জীবন চলে। ঘর আর কপালে জুটলো না। স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য মো. ফোরাম মিয়ার সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, উমেষ ও তার স্ত্রী দুই-একদিন আগে আমার কাছে আসছিলো। ঘরের জন্য তারা নাকি তসলিমের মারফত চেয়ারম্যানকে ১০ হাজার টাকা দিছে।   এ বিষয়ে তসলিম সিকদার জানান, ঘরের জন্য আমি উমেষের স্ত্রী সবিতা ও বিধবা আমেনা চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে বোর্ড অফিসে বসে একটি টেবিলে টাকা রাখছি। আমরাও তো ঘর পাইনি।  কাঁকড়াবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ঘর দেয়ার নাম করে আমি কারও কাছ থেকে কোন টাকা নেইনি। মির্জাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সরোয়ার হোসেন বলেন, এরকম কোন অভিযোগ পাইনি।
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর