নবান্ন অভিযানে পুলিশি নির্যাতনের প্রতিবাদে বামদের ডাকা ১২ ঘণ্টার বনধে কলকাতার জনজীবন মোটামুটি স্বাভাবিক। সকালের দিকে মহানগরী একেবারেই সচল থাকলেও বেলা বাড়ার পর ট্রেন ও পথ অবরোধে কিছুটা ব্যাহত হয় জনজীবন। শিয়ালদহ ও হাওড়া শাখার বিভিন্ন স্টেশনে রেল অবরোধ করা হয়। কয়েকটি জায়গায় মিছিল বের হয়। যাদবপুরে এইট বি বাস স্ট্যান্ডের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়। যাদবপুর রেল স্টেশনে ট্রেন অবরোধ করা হয়। কলকাতায় প্রায় ৩০০০ পুলিশ মোতায়েন করা হয়। বামদের এই ধর্মঘটকে সমর্থন করেছে কংগ্রেস। আব্বাস সিদ্দিকীর ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্টও এই বনধকে সমর্থন করেছে। কিন্তু, প্রস্তুতি ছাড়াই বামদের ডাকা এই বনধ কলকাতায় তেমন প্রভাব ফেলতে পারেনি। উত্তরবঙ্গে বনধের প্রভাব কিছুটা পড়েছে।
রাষ্ট্রীয় পরিবহন কর্পোরেশনের বাস চলাচল বন্ধ আছে। জেলায় বিভিন্ন জায়গায় বনধের প্রভাব সামান্য পড়লেও জনজীবন মোটামুটি স্বাভাবিক।