× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, শুক্রবার , ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৭ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা /দিহানের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ২১শে মার্চ

অনলাইন

কোর্ট রিপোর্টার
(৩ বছর আগে) মার্চ ২, ২০২১, মঙ্গলবার, ৫:৫৮ অপরাহ্ন

রাজধানীর কলাবাগানে ও’লেভেল শিক্ষার্থীকে (১৭) ধর্ষণের পর হত্যা মামলার একমাত্র আসামি ফারদিন ইফতেফার দিহানের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার জন্য আগামী ২১শে মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কলাবাগান থানার পুলিশ পরিদর্শক আ ফ ম আসাদুজ্জামান প্রতিবেদন না দিয়ে সময় চেয়ে আবেদন করেন। আবেদন মঞ্জুর করে নতুন এ দিন ধার্য করেন ঢাকা মহানগর হাকিম বেগম ইয়াসমিন আরা।

কলাবাগান থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক স্বপন কুমার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত ৮ই জানুয়ারি ঢাকা মহানগর হাকিম মামুনুর রশীদের আদালতে দিহান দায় স্বীকার করে স্বেচ্ছায় জবানবন্দি দেয়। গত ৭ই জানুয়ারি রাতে ওই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় তাকে একমাত্র আসামি করে কলাবাগান থানায় মামলা করেন নিহতের বাবা।

মামলার সূত্রে জানা যায়, গত ৭ই জানুয়ারি সকাল আনুমানিক সাড়ে ৮টার দিকে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মা কর্মস্থলের উদ্দেশে বাসা থেকে বের হয়ে যান। এর এক ঘণ্টা পর তার বাবাও ব্যবসায়িক কাজে বাসা থেকে বের হয়ে যান। দুপুর পৌনে ১২টার দিকে ওই শিক্ষার্থী তার মা’কে ফোন করে কোচিং থেকে পড়ালেখার পেপার্স আনার কথা বলে বাসা থেকে বের হয়েছিলেন।

এই মামলার একমাত্র আসামি দিহান দুপুর আনুমানিক ১টা ১৮ মিনিটে ফোন করে ওই শিক্ষার্থীর মা’কে জানায়, মেয়েটি তার বাসায় গিয়েছিলেন। হঠাৎ অচেতন হয়ে পড়ায় তাকে আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেয়া হয়।
অফিস থেকে বের হয়ে আনুমানিক দুপুর ১টা ৫২ মিনিটে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মা হাসপাতালে পৌঁছান। হাসপাতালের কর্মচারীদের মাধ্যমে তিনি জানতে পারেন, আসামি তার কলাবাগান ডলফিন গলির বাসায় ডেকে নিয়ে মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন। প্রচুর রক্তক্ষরণের কারণে অচেতন হয়ে পড়লে বিষয়টি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্য আসামি নিজেই তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়।
 
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর