× প্রচ্ছদ অনলাইনপ্রথম পাতাশেষের পাতাখেলাবিনোদনএক্সক্লুসিভভারতবিশ্বজমিনবাংলারজমিনদেশ বিদেশশিক্ষাঙ্গনরকমারিমত-মতান্তরবই থেকে নেয়া তথ্য প্রযুক্তি শরীর ও মন চলতে ফিরতে কলকাতা কথকতাসেরা চিঠিইতিহাস থেকেঅর্থনীতি
ঢাকা, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার , ১৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৮ শওয়াল ১৪৪৫ হিঃ

বরগুনায় পতাকা অবমাননা / শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তাসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা

বাংলারজমিন

বরগুনা প্রতিনিধি
৫ মার্চ ২০২১, শুক্রবার

জাতীয় পতাকার মর্যাদা সমুন্নত না রাখার অভিযোগে বরগুনা জেলার তিন শীর্ষ সরকারি কর্মকর্তাসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল বেলা ১২টার দিকে মামলাটি গ্রহণ করে বরগুনা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এর আগে গত সোমবার দুপুরে বরগুনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়েরের জন্য আবেদন করেন আইনজীবী জেডএইচএম মুজাহিদুল হক। ওইদিন শুনানি শেষে আদেশের জন্য অপেক্ষমাণ রাখেন আদালতে বিচারক মো. হানিদ হোসেন। জাতীয় পতাকা আইন ১৯৭২-এর তিন নম্বর ধারা এবং ২০১০ সালের ২০নং আইনে দায়ের করা এ মামলায় অভিযুক্ত করা হয়েছে- বরগুনার জেলা রেজিস্ট্রার, জেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী, জেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী, বরগুনার কুয়েত প্রবাসী হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টির সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক এবং বরগুনার গৌরীচন্নার কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপককে। মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, গত ২১শে ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রীয় নির্দেশনা এবং আইন লঙ্ঘন করে অভিযুক্তদের কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এর ফলে জাতীয় পতাকার পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধের অসম্মান করা হয়। এ বিষয়ে মামলার বাদী আইনজীবী জেডএইচএম মুজাহিদুল হক বলেছেন, লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের জাতীয় পতাকার অবমাননা আমাকে ক্ষুব্ধ ও ব্যথিত করেছে।
তাই আমি মামলা দায়ের করেছি এবং মামলাটি গ্রহণ করে আদালত বরগুনা সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাকে তদন্তের আদেশ দিয়েছেন। জাতীয় পতাকা আইন ১৯৭২-এর তিন নম্বর ধারা এবং ২০১০ সালের ২০নং আইনে অনুযায়ী যদি কোনো ব্যক্তি জাতীয় পতাকার আকার-আকৃতি ও রং বিকৃত করে তাহলে তাকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা অথবা এক বছরের কারাদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রয়েছে।
 
অবশ্যই দিতে হবে *
অবশ্যই দিতে হবে *
অন্যান্য খবর